মুর্শিদাবাদের ওয়াকফ আন্দোলন ঘিরে কোনও হিংসা ঘটনাকেই লঘু করে দেখার কোনও প্রশ্ন নেই, জানানো হয়েছিল রাজ্য পুলিশের তরফে। প্রত্যেক অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইতিমধ্যেই যাবতীয় সূত্র তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে। জোড়া খুনের ঘটনায় রাজ্য পুলিশের গঠিত স্পেশাল ইনভেস্টিগেটিং টিমের (SIT) তদন্তে দুই মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পাশাপাশি আর সব হিংসার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারি দ্রুত করতে কাজ চালাচ্ছে নয় সদস্যের সিট।

মূলত হিংসার ঘটনাগুলিরই তদন্ত করবে এই সিট। জঙ্গীপুর পুলিশ জেলার (Jangipur PD) অন্তর্গত সামশেরগঞ্জ থানা এলাকা ও অন্যান্য এলাকাগুলির হিংসার ঘটনার তদন্ত করে বুধবার বেলা ১২টার মধ্যেও রিপোর্ট জমা দিতে পারে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার আধিকারিকের নেতৃত্বে তিনজন ডেপুটি সুপার ও ছ’জন ইনস্পেক্টরকে নিয়ে নয় সদস্যের এই সিট গঠন করা হয়েছে। অশান্তি সংক্রান্ত সব মামলার তদন্ত এই সিট-ই (SIT) করবে।

মঙ্গলবারই এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ) সুপ্রতীম সরকার (Supratim Sarkar, ADG) জানিয়েছিলেন, সিট-এর তদন্তের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় জোড়া খুনে অভিযুক্তদের। তবে বুধবার সেই রিপোর্ট সামশেরগঞ্জ থানায় পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল রাজ্য পুলিশরে তরফে। যদিও পরেও রিপোর্ট পেশে সম্মতি দেওয়া হয়েছিল রাজ্য পুলিশের তরফে।

–


–


–
–

–
–
–

–
