Thursday, August 21, 2025

প্রয়াত সিপিএম নেতা-প্রাক্তন মন্ত্রী দীনেশচন্দ্র ডাকুয়া

Date:

Share post:

প্রয়াত সিপিএমের বর্ষীয়ান নেতা দীনেশচন্দ্র ডাকুয়া। বুধবার এনআরএস হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন, চলছিল চিকিৎসাও। এদিন সকাল ১১টা ১০ মিনিটে জীবনাবসান ঘটে তাঁর। দলের তরফে সিদ্ধান্ত হয়েছে, মরদেহ আনা হবে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে, যেখানে সহকর্মীরা জানাবেন শেষ শ্রদ্ধা।

রাজবংশী সম্প্রদায়ের প্রথম প্রতিনিধি হিসাবে রাজ্য মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছিলেন দীনেশচন্দ্র ডাকুয়া। ১৯৬২ সালে প্রথম মাথাভাঙা কেন্দ্র থেকে সিপিআই প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়েছিলেন, যদিও হেরে যান। পরের বছর কোচবিহার লোকসভার উপনির্বাচনেও পরাজিত হতে হয় তাঁকে। কিন্তু ১৯৬৭ সালে মাথাভাঙা থেকে প্রথমবার সিপিএমের বিধায়ক হন দীনেশ। এরপর ১৯৭২ থেকে টানা ২০০৬ পর্যন্ত মাথাভাঙার বিধায়ক হিসেবে মানুষের প্রতিনিধি ছিলেন।

১৯৮৭ সালে জ্যোতি বসুর মন্ত্রিসভায় তাঁকে তফসিলি জাতি ও উপজাতি উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে অনগ্রসর সম্প্রদায় উন্নয়ন দফতরও তাঁর হাতে আসে। ২০০১ সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মন্ত্রিসভায় পর্যটনমন্ত্রীর দায়িত্বও সামলেছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন – উপাচার্য নিয়োগের ইন্টারভিউয়ে ডাক মেলেনি! শীর্ষ আদালতে শান্তা দত্ত 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

spot_img

Related articles

যোগীরাজ্যের পাঠ্যপুস্তকে বাদ কেন রবীন্দ্রনাথকে? সাংসদ ঋতব্রতর প্রশ্নে অস্বস্তিতে কেন্দ্র

উত্তরপ্রদেশের দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কি বাদ দেওয়া হয়েছে? তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নে স্পষ্টতই...

উপাচার্য নিয়োগের ইন্টারভিউয়ে ডাক মেলেনি! শীর্ষ আদালতে শান্তা দত্ত 

স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের ইন্টারভিউ পর্বে ডাক পাননি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য শান্তা দত্ত। যোগ্য হয়েও তাঁকে সুযোগ দেওয়া...

১৫ দিনেই রেকর্ড সাফল্য! রাজ্যে সাড়া ফেলল ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচি

মাত্র পনেরো দিনেই নজির গড়ল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন কর্মসূচি, ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’। রাজ্যের মানুষের হাতে উন্নয়নের...

ডুরান্ড অভিষেকেই ইতিহাস তৈরি ডায়মন্ড হারবারের, সেমিফাইনালেই বিদায় লাল-হলুদ ব্রিগেড

বড় ম্যাচ জিতে পরের ম্যাচে মুখ থুবড়ে পড়ার ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটালো ইমামি ইস্টবেঙ্গল এফসি (EEBFC)। আর অন্যদিকে ডুরান্ড...