সাহিত্য সমাজের দর্পণ। বাংলার একটা বড় অংশ, তথা রাঢ় এলাকার দীর্ঘ সমাজ জীবনকে নিজের লেখনির মধ্যে দিয়ে ছবির মতো স্পষ্ট করে গিয়েছেন কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (Tarashankar Bandyopadhyay)। ১৪ সেপ্টেম্বর তাঁর প্রয়াণ দিবস। বীরভূম-বর্ধমান অঞ্চলের মাটি ও মানুষ, স্বাধীনতা আন্দোলন, বিভিন্ন পেশার মানুষের জীবনধারণ, দুর্ভিক্ষ, অর্থনৈতিক বৈষম্য ও বিদ্রোহ, দ্বন্দ্ব ইত্যাদি ছিল তাঁর উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু। বীরভূমের আর পাঁচটি সতীপীঠের মতোই একটি তীর্থস্থান তারাশঙ্করের জন্মভিটে।

সেই কথা সাহিত্যিকের প্রয়াণ দিবসে নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি লেখেন, বাংলা সাহিত্যের প্রবাদপ্রতিম ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রয়াণদিবসে তাঁকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই। তাঁর রচিত ‘হাঁসুলী বাঁকের উপকথা’, ‘ধাত্রীদেবতা’, ‘গণদেবতা’, সহ অসংখ্য উপন্যাস ও অন্যান্য রচনা বাংলা সাহিত্যের চিরকালীন সম্পদ।

আরও পড়ুন: আরজি করের ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার প্রেমিক!

সেই সঙ্গে রাজ্য সরকারের উদ্যোগের কথা স্মরণ করিয়ে থেকে শুরু করে ময়ূরাক্ষী নদীর ওপর ‘তারাশঙ্কর সেতু’, তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘আমার সাহিত্য জীবন’-মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister) লেখেন, ২০১১ সালের পরে তাঁকে সম্মান জানিয়ে লাভপুরে (Lavpur) তাঁর জন্মভিটের ঐতিহ্যসম্মত সংস্কার এর পুনঃপ্রকাশ সহ অনেককিছুই করা হয়েছে।

–

–

–

–

–

–
–