সপ্তমীর মধ্যরাতে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হল হরিদেবপুরের এক গৃহবধূর। হাঁপানির রোগী ওই বধূকে সিপিআর (CPR) দিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও শেষ রক্ষা হয়নি। বিদ্যাসাগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। কাজে এলো না গ্রিন করিডোর (green corridor) করে পুলিশের বাঁচানোর চেষ্টা।

বেহালা নতুন দল পূজো মণ্ডপে সপ্তমীতে মধ্যরাতে ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলেন হরিদেবপুরের সঙ্গীতা রানা ও তাঁর পরিবার। ভিড়ের মধ্যে তাঁর সন্তান হাতছাড়া হয়ে যায়। তা নিয়ে অন্যান্য দর্শনার্থীদের সঙ্গে বচসা হয়। কিছুটা কথা কাটাকাটি হওয়ার পর শারীরিক সমস্যা অনুভব করেন সঙ্গীতা। দ্রুত জানানো হয় উপস্থিত নিরাপত্তা কর্মীদের।

আরও পড়ুন: মহাষ্টমীতে প্রথা মেনে বেলুড় মঠে কুমারী পুজো, ভক্তের ঢল

সাময়িকভাবে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের পক্ষ থেকে সিপিআর দিয়ে তাঁকে সুস্থ করার চেষ্টা করা হয়। দ্রুত গ্রিন করিডোর করে নিয়ে যাওয়া হয় বিদ্যাসাগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। যদিও সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক। পরিবার জানিয়েছে, তিনি আগে থেকেই হাঁপানির রোগী ছিলেন। পুজো মণ্ডপে কথা কাটাকাটি হওয়াতে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় এবং তাঁর মৃত্যু হয়।

–

–

–

–

–

–