রবিবার দিনভর ড্রোন উড়িয়ে ধর্ষণে অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চালিয়েছিল পুলিশ। সেই তল্লাশিতেই গ্রেফতার চতুর্থ অভিযুক্ত (accused)। এখনও অধরা এক অভিযুক্তর খোঁজে বিভিন্ন সূত্র প্রয়োগ করে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। সোমবার ধৃত চতুর্থ অভিযুক্তকে আদালতে পেশ করে হেফাজতে (police custody) চাইবে পুলিশ।
দুর্গাপুরে (Durgapur) ডাক্তারি পড়ুয়ার গণধর্ষণের (gang rape) ঘটনার অভিযোগ দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিন অভিযু্ক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। অধরা দুজনের জন্য জারি ছিল তল্লাশি। রবিবার বেসরকারি হাসপাতাল সংলগ্ন জঙ্গলে ড্রোন (drone) উড়িয়ে তল্লাশি চালানো হয়। খবর ছিল এক অভিযুক্ত সেই জঙ্গলে গা ঢাকা দিয়েছিল বলে। সেই মতো রবিবার বিকালে এক যুবককে জঙ্গল থেকে আটক করে পুলিশ। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
চতুর্থ গ্রেফতার অভিযুক্তের নাম শেখ নাসিরুদ্দিন। অস্থায়ী শ্রমিকের কাজ করে সে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, নির্যাতিতা যে মেডিক্যাল কলেজের (private medical college) পড়ুয়া সেখানে কয়েকমাস আগে ঠিক শ্রমিকের কাজ করেছিল নাসিরুদ্দিন। সোমবার তাকে আদালতে পেশ করে হেফাজতে পাওয়ার চেষ্টা আবেদন করবে পুলিশ।
আরও পড়ুন: দুর্গাপুরের ঘটনা নিয়ে অপপ্রচার মিডিয়ায়: বিকৃতি মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের
সেই সঙ্গে ধৃত চারজনকে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুণর্নির্মাণের প্রক্রিয়াও চালানো হতে পারে সোমবার। রবিবার গ্রেফতার হওয়া তিনজনকে আদালতে পেশ করা হলে আদালত তাদের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল। তবে এখনও আটক (detained) রয়েছে নির্যাতিতার বন্ধু। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে এখনও গোটা ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
–
–
–
–
–
