সস্ত্রীক সব্যসাচী দত্তের নাম নেই ইলেক্টোরাল ড্রাফট রোলে! এদিকে তিনি ১৯৯৫ সাল থেকে বিধাননগরের কাউন্সিলর। ২০০০ সালেও কাউন্সিলর। তাঁর স্ত্রী ইন্দ্রানী দত্তও তৃণমুলের কাউন্সিলর ছিলেন। সব্যসাচী এখনো ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। অথচ এদের দুজনের কারও নাম নেই! দুজনের বাড়ির ঠিকানা হল, ডি এল – ২৩৯ , সেক্টর ২ সল্টলেক। এটি বিধাননগর পূর্ব থানার মধ্যে পড়ে। আগেকার ওয়ার্ড নম্বর ছিল ১৩।

মজার বিষয় হলো, ডি এল ২৩২ থেকে ২৪০ — এই আটটি বাড়ির কারও নামই তালিকায় নেই। এটা পূর্বতন বেলগাছিয়া পূর্ব বিধানসভার অন্তর্গত ছিল। একটা সময় জ্যোতি বসু এই ওয়ার্ডের ভোটার ছিলেন। যে ২০০২ সালের ভোটার তালিকা ধরে এখন এসআইআর করছে নির্বাচন কমিশন, সেসময় কাউন্সিলর ছিলেন সব্যসাচী। অথচ নাম নেই। তৃণমূল নেতৃত্ব বার বার অভিযোগ করেছেন কমিশনের কর্মপদ্ধতি ও ভোটার তালিকার এই নাম না থাকা নিয়ে। তৃণমূল ভবন থেকে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও এ নিয়ে তোপ দেগেছেন কমিশনের বিরুদ্ধে। কলকাতা সহ একাধিক জেলায় এই নাম না থাকার ঘটনা সামনে এসেছে। তাও কমিশনের কোনো হেলদোল নেই।

আরও পড়ুন- প্রতিশ্রুতি রেখেই ফের উত্তরবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী, বন্যা–ধসের ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা

_

_

_

_

_

_

_
_


