টি২০, টেস্ট থেকে অবসর নিয়েছেন। বর্তমানে বিরাট কোহলির(Virat Kohli) আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শুধুমাত্র ওডিআই ক্রিকেটেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু ২০২৭ সালের একদিনের বিশ্বকাপে কি খেলতে দেখা যাবে কিং কোহলিকে(Virat Kohli)? এক কথায় উত্তর দেওয়া কঠিন কারণ এরসঙ্গে আশা-আশঙ্কা-শর্ত-সমর্থন এই শব্দগুলোতে জড়িয়ে আছে উত্তর।
গৌতম গম্ভীর ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার পর থেকেই তারুণ্য নীতিতে আরও জোর দেওয়া হয়েছে। ফলে একাধিক ফর্ম্যাটে ব্রাত্য হয়ে পড়েছেন বিরাট-রোহিতরা(Virat Kohli Rohit Sharma)। ভারতীয় দলে রোহিত-বিরাটের জন্য যে সমর্থনের পাল্লা ভারী সেটা বলা যাবে না। বোর্ড(BCCI) আবার দুই মহারথীকে শর্ত সাপেক্ষে সমর্থন জানাতে পারে। কিন্তু সেই শর্ত কি মানতে রাজি হবেন? তাঁরা সব মিলিয়ে জটিল সমীকরণে এখন বিরাটদের বিশ্বকাপ ভাগ্য।
সূত্রের খবর, প্রথমত গম্ভীর-আগারকরের যে খুব বেশি সমর্থন আছে তা বলা যাবে না। এই বার পড়ে রইল বোর্ডের সমর্থন। সেখানেও আছে শর্ত। বোর্ডের দাবি ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে তাদের। মূলত বিজয় হাজারে ট্রফি। বর্তমানে একদিনের ম্যাচ খুব কম হয়। ঘরোয়া ক্রিকেট খেললে তারা যেমন ম্যাচের মধ্যে থাকবেন তেমনই তরুণ প্রজন্ম আরও উতসাহিত হবেন।
কিন্তু কোহলিরা সানন্দে এই প্রস্তাব মানবেন এটা বলা কঠিন। কারণ তারা কেরিয়ারের শেষ প্রান্তে এসেছেন। ফলে তরুণদের মতো ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে প্রমাণ করার নেই , তাদের পাল্টা যু্ক্তির মধ্যে থাকতে পারে বয়সের কথাও। কারণ তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়ে খেলতে হবে।
রাঁচিতে ম্যাচের পর কোহলিও বলেন, “আমার বয়স এখন ৩৭। রিকভারির জন্য পর্যাপ্ত সময় প্রয়োজন। ৩০০ টা একদিনের ম্যাচ খেলেছি। যদি আপনি খেলাটার সঙ্গে যুক্ত থাকেন, অনুশীলনে আপনি ভালো শট মারতে পারেন এবং এক ঘণ্টা বা দু’ঘণ্টা ব্যাট করতে পারেন, তাহলে বুঝবেন আপনি ঠিক জায়গাতেই আছেন। খারাপ ফর্মে থাকলে আপনি আরও সময় নেটে কাটানোর চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকাটাও দরকার। সবচেয়ে বড় কথা খেলাটা উপভোগ করা”
–
–
–
–