নবমীর সারাদিন তরুণীটি দেবাঞ্জনের সঙ্গেই ছিল বটে। কিন্তু সব গতিবিধি জানাচ্ছিল প্রাক্তন প্রেমিক প্রিন্সকে। অনেকটা খাকি সিনেমার ঐশ্বর্য রাইয়ের মত। এমনকি রাতে গাড়ি থেকে নেমেও প্রিন্সকে জানায় মেয়েটি। তারপর গাড়িতে ওঠে সুপারি কিলাররা। তদন্তে এমনটাই অনুমান পুলিশের। তবে এখনও নিশ্চিত নয়। জেরা চলছে। ইঙ্গিত স্পষ্ট, প্রিন্সের সঙ্গে সম্পর্ক ছেড়ে দেবাঞ্জনের কাছে গেলেও মেয়েটি আবার দকুল রক্ষা করে চলছিল। বিত্তশালী দেবাঞ্জনকে শেষ পর্যন্ত খুন কেন হতে হল, তার ইঙ্গিতও স্পষ্ট। প্রিন্সের বাবা প্রমোটার। প্রিন্সের ঘনিষ্ঠবৃত্তে সবরকম খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।
