অবাক হতেই পারেন। কিন্তু সারমেয় নাকি তাদের তীব্র ঘ্রাণশক্তি দিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার শনাক্ত করতে সক্ষম। বলছেন মার্কিন গবেষকরা। আমেরিকান সোসাইটি ফর বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজির গবেষকরা এই দাবি করেছেন। তবে কুকুরকে এরজন্য দীর্ঘ প্রশিক্ষণ দিতে হবে। বিজ্ঞানীদের দাবি, ৯৭% ক্ষেত্রে সারমেয়রা তাঁদের গবেষণায় সফল হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা এই পরীক্ষা চালান চারটি বিগল জাতীয় কুকুরের উপর। ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্তের রক্তের সিরাম আর সুস্থ মানুষের রক্তের সিরামের মধ্যে পার্থক্য করতে পারছে তারা সহজেই। গবেষকেরা বলছেন, কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে প্রায় দশ হাজার গুন বেশি। প্রাথমিক পর্যায়ে কুকুরকে এভাবে কাজে লাগালে বহু ক্যান্সার আক্রান্তকে প্রাথমিক পর্যায়তেই সুস্থ করা সম্ভব। তবে চিকিৎসা জগৎ এখনও এ-ই পদ্ধতিকে স্বীকৃতি দেয়নি। গবেষকরা বলছেন, এরজন্য আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।