করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্বলিত পোষাক কেমন হবে, সে বিষয়ে কঠোর গাইডলাইন আছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-র৷ একে বলা হয় PPE বা Personal Protective Equipment ৷ PPE না মানা’র অর্থ সমাজে বৃহত্তম বিপদ ডেকে আনা৷


ওদিকে, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজই এখন ‘করোনা হাসপাতাল’। শুক্রবার থেকে সেখানে তৈরি হয়েছে করোনা-আক্রান্তদের নিত্যদিন পরিষেবা দেওয়া
নার্সদের গাইডলাইন মানা পোষাক নিয়ে৷ ওখানকার নার্সদের অভিযোগ, PPE নামে নিম্নমানের রেনকোট বা বর্ষাতি দেওয়া হয়েছে৷ এই বর্ষাতি গায়ে ডিউটি করার অর্থ, করোনাভাইরাসের শিকার হওয়া৷ এই দাবিতে শুক্রবারের পর শনিবারও হাসপাতালের সুপারের ঘরে বিক্ষোভ দেখান করোনা হাসপাতালের নার্সিং-স্টাফরা৷ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, “সরকার দেখছে। যথাযথ পরিকাঠামো থাকবে”।এদিকে, এই করোনা হাসপাতালে সিনিয়র অনেক স্বাস্থ্যকর্মীকে করোনা চিকিৎসা পরিষেবার টিম রাখা হয়নি, তাঁদের বয়স ও অন্যান্য রোগব্যাধির কারণে। কিছু ডাক্তার, নার্স, ছাত্র টেকনোলজিস্ট ও অন্যান্য কর্মী নিয়ে শুরু হওয়ার কথা এই বিশাল সেন্টার।




