জেলাওয়াড়ি বৈঠকে কী কী বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

1) স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশের বীমা বেড়ে 5 থেকে 10 লক্ষ টাকা। বেসরকারি জায়গা নিলে তাদের কর্মীরাও এর আওতায়।

2) জেলাস্তরে করোনা পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়ছে।

3) জেলাভিত্তিক আইসোলেশন বেড বাড়ানো হচ্ছে। প্রাইভেট হাসপাতাল নেওয়া হচ্ছে।

4) ওষুধের গাড়িকে পুলিশ আটকাবে না। ড্রাগস ও কেমিস্ট সংক্রান্ত পরিবহন চলবে।
5) উত্তরবঙ্গেও সমান গুরুত্ব।

6) ঝাড়গ্রামসহ যেখানে আলাদা এলাকায় হাসপাতাল নেই, বেডের জন্য টুরিস্ট সেন্টার বা ফরেস্ট ভবনে আইসোলেশন বেড করতে হবে।

7) যাদের রেশন কার্ড নেই বা ভিনরাজ্যের শ্রমিক, তাদের খেতে দিতে হবে।

8) সব এলাকায় সচেতনতা প্রচার চাই। স্থানীয় ভাষাতেও করতে হবে।

9) ভেন্টিলেটর বাড়ানো হচ্ছে।


10) নতুন জায়গাগুলিতে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতিতে হাসপাতাল কাঠামো করতে হবে।

11) ঝাড়খন্ডসহ সব সীমান্ত সিল। জরুরি পরিষেবা ছাড়া। চেকিং চলছে।

12) মুখ্যসচিবকে না জানিয়ে হু বা অন্য সংস্থার সার্কুলার যাবে না।

13) ডাক্তার, সিস্টারদের যাতায়াতে, থাকাখাওয়ায় যেন কোনো সমস্যা না হয়।

14) বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের জন্য কমিউনিটি কিচেন। কোনো কার্পন্য নয়।
15) সব জেলায় জনবসতি এলাকার বাইরের হাসপাতাল, হোটেল নিয়ে বেড তৈরি হচ্ছে।
16) না খেয়ে যেন কেউ মারা না যায়, দেখবেন জেলাশাসকরা।
17) ইসলামপুরে 200 লোক ঢুকেছিল। সব আইসোলেশনে।
18) কোনো বিধায়ক, সাংসদের চিঠিতে কাজ হবে না। বাড়াবাড়ি করলে ব্যবস্থা।
19) জেলা বা সাবডিভিশনাল হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ড হবে না। ছড়াবে। দূরে আলাদা জায়গায় করতে হবে।
20) রাজ্যের সীমান্ত, বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে কেউ ঢুকবে না। হিলি বন্ধ।
21) পুলিশ দরকারে অসহায় পরিবারকে ওষুধ কিনে এনে দেবে।
22) দুএকজন পুলিশ বাড়াবাড়ি করছে। বাকিরা ভালো কাজ করছে।
23) চাবাগান মালিকদের ডেকে বৈঠক করবে প্রশাসন। যাতে সঙ্কট না হয়।
24) আসাম সীমান্ত সিল।
25) ভার্মা নামে এক অফিসার বাড়াবাড়ি করছে। বাজে ব্যবহার করছে। আলিপুরদুয়ার জেলায়। তাকে সতর্ক করো। কড়াকড়ি হোক। বাড়াবাড়ি না।
26) দার্জিলিং, কালিম্পং, শিলিগুড়ি গুরুত্বপূর্ণ। অজয়কুমার শিলিগুড়ি দেখবে।