এবার বিশ্বভারতীর ঘটনায় ইডির চিঠি বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষকে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে চিঠি দিয়ে ১৭ অগাস্টের ঘটনার কথা বিশদে জানতে চেয়েছেন। একই সঙ্গে জানতে চেয়েছেন, বিশ্বভারতীর পাঁচিল ভাঙার পিছনে কোনও আর্থিক লেনদেনের ঘটনা জড়িয়ে রয়েছে কিনা।

এদিন বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বৈঠকে বসেন জেলাশাসক। বৈঠকে ব্যবসায়ী সমিতি, নাগরিক প্রতিনিধি, বিশ্বভারতীর পড়ুয়ারা, এসপি, সাংসদ, প্রাক্তনী প্রত্যেকেই উপস্থিত ছিলেন। শুধু ছিলেন না বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের কোনও প্রতিনিধি। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এ দিন প্রতীকী অনশনে ডাক দেওয়া হয়েছিল। উপাচার্যেরও সেই অনুষ্ঠানে শামিল হওয়ার কথা ছিল। যদিও সেই অনুষ্ঠান পরে বাতিল করা হয়।
