মঙ্গলবার সকাল থেকে সিজিও কমপ্লেক্সে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে আলাদাভাবে টানা জেরা করছেন ইডি আধিকারিকরা। তদন্তে সহযোগিতা করছেন অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। তথ্য দিতে শুরু করেছেন। অথচ এখনও জানি না, মনে নেই বলে যাচ্ছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, খবর ইডি সূত্রে।

এরই মধ্যে উদ্ধার হওয়া কালো ডায়েরিকে কেন্দ্র করে ক্রমশ তৈরি হচ্ছে রহস্য!
প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বান্ধবী অর্পিতা’র খোঁজ পান তদন্তকারীরা। আর সেখানে তল্লাশি চালিয়ে ইতিমধ্যে ২১ কোটি টাকা’র খোঁজ পেয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। উদ্ধার হয়েছে বহু সম্পত্তি।

অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের হরিদেবপুরের ফ্ল্যাট থেকে একটি কালো ডায়েরি উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। আর সেই ডায়েরিকে ঘিরেও তৈরি হচ্ছে রহস্য। কারণ সেখানে পাতায় পাতায় উচ্চ শিক্ষা দফতরের নাম লেখা আছে বলে দাবি ইডি সূত্রে। ফলে এই ডায়েরি নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তবে তাতে কি লেখা আছে তা এখনও স্পষ্ট নয়।

তবে ওই কালো ডায়েরিতে অনেক কিছু সূত্র লুকিয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।
পার্থর বাড়ি থেকে একাধিক নথি ও জমির দলিলও উদ্ধার হয়।এমনকি মডেল -অভিনেত্রী’র বাড়িতে শিক্ষা দফতরের ডায়েরি কেন আসবে তা নিয়েও প্রশ্ন ইডির তদন্তকারীদের।এমনকি একাধিক সংস্থার হদিশও পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি। যার মধ্যে একটি সংস্থার ডিরেক্টর পদে অর্পিতা’র নাম রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে ইডি’র তরফে।রহস্যের জট খুলতে খুব শীঘ্রই পার্থ এবং অর্পিতাকে মুখোমুখি জেরা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
