Sunday, August 24, 2025

জীবনের শ্রেষ্ঠ জনসভা! কেশপুরে ব্রিগেডের মতো বড় সভা দেখে মন্তব্য অভিষেকের

Date:

Share post:

“এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ জনসভা।” শনিবার কেশপুরের সভা যেন ব্রিগেড! শেষ কবে এত বড় জনসভা দেখেছে পশ্চিম মেদিনীপুর (West Medinipur) মনে করেও কেউ বলতে পারছেন না। এদিন সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেশপুরের আনন্দপুর স্কুল মাঠের জনসভাকে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ জনসভা বললেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Bandyopadhyay)। এদিনের সভাকে ঘিরে প্রায় ভেঙে পড়েছিল গোটা জেলা। সভায় মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখে আপ্লুত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “আমি অনেক জায়গায় সভা করেছি। কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ। নির্বাচন ছাড়াও বিভিন্ন সময় মানুষের কাছে গিয়েছি। কিন্তু, আমি মনে করি এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ জনসভা। আমি এত বড় জনসভা কোনওদিন দেখিনি”।

সব জনসভাকে ছাপিয়ে গিয়েছে এই জমায়েত। অভিষেক বলেন, “আমি দেখেছি পাঁচ কিলোমিটার পর্যন্ত রাস্তায় লোক রয়েছে। মাঠে যা লোক রয়েছে তার থেকে পাঁচগুণ লোক রাস্তায় রয়েছে। তাঁরা মাঠে ঢুকতেই পারেননি। আমি সকাল ১১টা থেকে এই ছবিটা পাচ্ছিলাম। দেখছিলাম তখন থেকেই মানুষ সভাস্থলে আসতে শুরু করে দিয়েছিল। সাড়ে বারোটা, একটা নাগাদই মাঠ কানায় কানায় ভর্তি হয়ে গিয়েছিল।” তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, পশ্চিম মেদিনীপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে অনেক কথাই বলা হয়। যাঁরা এ সব এতদিন বলে এসেছে আজকের জনসভা তাঁদের জন্য সবচেয়ে ভালো উত্তর। এরপর বিরোধীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এই সভা দেখিয়ে দিল কেশপুরের মাটি, মা-মাটি-মানুষের ঘাঁটি।

আরও পড়ুন- School Uniform: স্কুল ইউনিফর্ম পেতে চলেছে রাজ্যের ১ কোটি ১০ লক্ষ পড়ুয়া

 

 

spot_img

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...