১৮০৫
হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যানডারসন (১৮০৫-১৮৭৫) এদিন ডেনমার্কে জন্মগ্রহণ করেন। রূপকথার জাদুকর। তাঁর লেখা রূপকথার সংখ্যা ৩৩৮১-এর কম নয়, ১২৫ টিরও বেশি ভাষায় সেগুলো অনুবাদ করা হয়েছে। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত রূপকথাসমূহ হল ‘দি এমপেরর্স নিউ ক্লদস’, ‘দ্য লিটল মারমেইড’, ‘দ্য নাইটিংগেল’, ‘দ্য স্নো কুইন’, ‘দি আগলি ডাকলিং’, ‘থাম্বেলিনা’।

১৮৪০ এমিল জোলা
(১৮৪০-১৯০২) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। ফরাসি ঔপন্যাসিক নাট্যকার, সাংবাদিক । পুরো নাম, এমিল এডওয়ার্ড চার্লস এন্টোনি জোলা। অল্প বয়সেই তিনি অসংখ্য ছোটগল্প, প্রবন্ধ, গোটা চারেক নাটক এবং তিনটি উপন্যাস লেখেন। ‘লা তেরে’র জন্য বিউচে যান; ‘লা দেবাকল’-র জন্য যান সেদান এবং আন্দেনেসে। প্যারিস এবং লা হাভ্রের মাঝের রেললাইন ভ্রমণ করেন ‘লা বেতে হিউমাইন’ নিয়ে গবেষণা করার সময়। ‘লে রুগুনমাকা’ তাঁর ২০টি উপন্যাসের সংকলনের নাম। ১৮৫২ থেকে ১৮৭০ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় ফরাসি সাম্রাজ্যের একটি কল্পিত পরিবারের দুটি শাখার সদস্যদের জীবনকথা নিয়ে তৈরি হয়েছে উপন্যাসগুলোর কাহিনি।

১৯০২
বড়ে গুলাম আলি খান
(১৯০২-১৯৬৮) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। কাসুর পাতিয়ালা ঘরানার বিখ্যাত হিন্দুস্তানি খেয়াল সংগীতজ্ঞ। শাস্ত্রীয় সংগীতের প্রথম সারির গায়ক হলেও তিনি সেভাবে কখনওই চলচ্চিত্রে গান গাওয়ার প্রতি আগ্রহী ছিলেন না। জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সংগীত পরিচালকদের কাছ থেকে অনুরোধ সত্ত্বেও সুদীর্ঘকাল চলচ্চিত্রে গান গাননি। কিন্তু কে আসিফের অনুরোধে সংগীত পরিচালক নওশাদের সঙ্গে ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মুঘল-ই-আজম চলচ্চিত্রে সোহনি ও রাগেশ্রীভিত্তিক দুটি গানে অংশ নেন। তিনি প্রতিটি গানের জন্য ২৫০০০ টাকা নেন, যেখানে জনপ্রিয় ও তারকা নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে লতা মঙ্গেশকর ও মহম্মদ রফি গানপ্রতি ৫০০ টাকারও কম পেতেন।

১৮৯৮
হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়
(১৮৯৮-১৯৯০) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। বড় দাদা কমিউনিস্ট বিপ্লবী বীরেন চট্টোপাধ্যায় এবং বোন দেশনেত্রী সরোজিনী নায়ডু। একাধারে কবি, গায়ক, অভিনেতা, গীতিকার, আবৃত্তিকার, প্রযোজক, রাজনীতিবিদ, কেমব্রিজের স্কলার, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং সাংসদ। দেশ বিদেশের বহু পত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য বহু গান রচনা করেছেন তিনি। যার মধ্যে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য জুলি সিনেমার, মাই হার্ট ইজ বিটিং, কিপস অন রিপিটিং…। সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় গুপী গাইন বাঘা বাইন, সীমাবদ্ধ, সোনার কেল্লায় অভিনয় করেছেন। শেষোক্ত ছবিতে সিধু জ্যাঠার চরিত্রে বাঙালির কাছে তিনি বহুল পরিচিত। পদ্মভূষণ পুরস্কারে সম্মানিত হন।

১৯৩৩ রণজিৎ সিংহ
(১৮৭২-১৯৩৩) এদিন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। নওয়ানগরের শাসক ও বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। তিনি ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেট খেলেছেন। প্রথম-শ্রেণির ক্রিকেটে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ও কাউন্টি ক্রিকেটে সাসেক্সের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৮৯৬ সালে অসামান্য ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপনার কারণে ১৮৯৭ উইজডেন কর্তৃক তিনি বর্ষসেরা ক্রিকেটার মনোনীত হন। রঞ্জি ডাকনামে পরিচিত। তাঁরই নামে নামাঙ্কিত রঞ্জি ট্রফি।

১৯২৭ পুশকাস
(১৯২৭-২০০৬) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। হাঙ্গেরীয় ফুটবল খেলোয়াড়। আন্তর্জাতিক ৮৪ ম্যাচে ৮৩ গোল করার কৃতিত্ব দেখান। রিয়েল মাদ্রিদ ক্লাব দলের হয়ে চার বার লা লিগাতে সর্বোচ্চ গোলদাতার ট্রফি পান। দুবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন কাপের ফাইনালে সাতটি গোল করেন।
