নেপালে দুর্যোগের জেরে বিহারের বন্যা (Flood in Bihar) পরিস্থিতি নিয়ে বাড়ছে আশঙ্কা। পরিস্থিতি। কোশী (Koshi River)এবং বাগমতী নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে, ফুঁসছে গঙ্গা। প্লাবিত ১৬টি জেলা। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ৮ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে, ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লক্ষ মানুষ।

এদিন সকাল থেকেই পশ্চিম চম্পারণে রিং বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় হু হু করে জল গ্রামে ঢুকতে শুরু করলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বাসিন্দারা। ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে যাওয়ার হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। গত ২৪ ঘণ্টায় ছ’টি বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। দ্বারভাঙা জেলার বিরৌলের কিরতপুরে কোশী নদীর বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় নতুন করে প্লাবনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। অন্য দিকে, গন্ডক নদীর কুল ছাপিয়ে সংলগ্ন গ্রামগুলিতে জল প্রবেশ করতে শুরু করেছে।বইছে। সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি পূর্ব চম্পারণ, গোপালগঞ্জ, আরারিয়া, সুপৌল, কাটিহার, পূর্ণিয়ার। জলসম্পদ মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী (Vijay Kumar Chowdhury) জানিয়েছেন,নদী বাঁধে যাতে চাপ না পড়ে সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে পাশাপাশি গোটা পরিস্থিতির উপর নজরদারি চলছে।
