একজন দিলীপ ঘোষ। যিনি রিঙ্কু মজুমদারকে বিয়ে করার পরে আপন করে নিয়েছিলেন তাঁর পুত্র সৃঞ্জয় দাশগুপ্ত ওরফে প্রীতমকে (Pritam)। আরেক জন রাজা দাশগুপ্ত (Raja Dashgupta), প্রীতমের জন্মদাতা। ছেলেকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ তিনিও। জানালেন, দিন পনেরো আগেই ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর।

ছেলের মৃত্যুর খবর শুনেই কলকাতায় চলে এসেছেন প্রীতমের বাবা রাজা দাশগুপ্ত (Raja Dashgupta)। হাসপাতাল থেকে মর্গ, সেখান থেকে নিমতলা মহাশ্মশানে শেষকৃত্য- পুরো যাত্রায় হাজির ছিলেন তিনি। রিঙ্কুর সঙ্গে কথা না বললেও, ছেলের নিথর দেহের দিকে তাকিয়ে ছিলেন তিনি। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি জানান, দিন পনেরো আগেই তাঁর সঙ্গে প্রতীমের কথা হয়। কয়েকদিন পরেই বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল ছেলের।

অসুস্থ ছিলেন প্রীতম? রাজা জানাচ্ছেন, তিনি শুনেছিলেন স্নায়ুরোগের ওষুধ খাচ্ছিলেন প্রীতম। কী করে এই পরিণতি হল তা ভেবে পাচ্ছেন না তিনি।

–

–
–

–

–

–

–


–

–

–

–
