ভেঙে পড়ছে আইনশৃঙ্খলা। ফের সংঘর্ষে উত্তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। দফায় দফায় সংঘর্ষ, ভাঙচুরের ঘটনায় কার্ফু গোপালগঞ্জে। বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবুর রহমান ও আওয়ামি লিগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) জেলা গোপালগঞ্জে মুজিবপন্থীদের উপর হামলা হয়। ঘটনায় কমপক্ষে ৪জন নিহত হন। এই পরিস্থিতিতে হাতে যা আছে তাই নিয়ে আওয়ামী লিগের (Awami League) নেতা-কর্মীদের রাস্তায় নেমে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দিয়েছেন হাসিনা।

বুধবার, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP)-র সমাবেশ ঘিরে চরম উত্তেজনা তৈরি হয়। গুলি ও গ্রেনেড হামলায় কমপক্ষে ৪জন নিহত হন। বাংলাদেশের (Bangladesh) সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, টুঙ্গিপাড়ার বাসিন্দা সুমন বিশ্বাস গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়াও আরও আট জন গুলিবিদ্ধ। অভিযোগ, আওয়ামী লিগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলিগের সশস্ত্র কর্মী-সমর্থকেরাই হামলা চালায়। পাল্টা পুলিশের বিরুদ্ধে আওয়ামী লিগের সমর্থকদের উপর গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় গোপালগঞ্জের ঘটনাকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যা দিয়েছে আওয়ামী লিগ। সংবাদ মাধ্য়মে ফোন-ইনে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের হাতে কাছে যা আছে তাই নিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ যেন হায়নার কবলে পড়েছে। জামাত-বিএনপি-কে দিয়ে ইউনূস এই বীভৎস হত্যালীলা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন হাসিনা।
আরও খবর: কোবরা নিয়ে শ্রাবণে শোভাযাত্রায় যাওয়া হল না, সাপের ছোবলেই মৃত্যু ব্যক্তির

–

–

–

–

–

–

–
–
–
–
–
–