প্রধানমন্ত্রীর মঞ্চে কারা ছিলেন, ভালো করে দেখবেন সবকটা দলবদলু। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), তাপস রায়, অর্জুন সিং (Arjun Singh), সজল ঘোষ…. আর কটা নাম বলবো! এরা বিজেপি? এদের দেখে মানুষ বিজেপি করতে আসবেন? এদের বিরুদ্ধেই তো বিজেপি লড়াই করেছিল, ফলে যা হবার তাই হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভা কার্যত ফাঁকা।

কে বলছেন? বলছেন সেই দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) যিনি রাজ্য সভাপতি হিসেবে বিজেপিকে লোকসভা এবং বিধানসভায় সবচেয়ে বড় সাফল্য দিয়েছিলেন। রবিশঙ্করজির (Ravi Shankar) আশ্রম থেকে ঘুরে আসার পর দিলীপ অকপট। রাজনীতিটা যে কারোর দয়ায় করেন না স্পষ্ট ভাষায় বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সভায় সদস্য সমর্থকদের সংখ্যা দেখে অবাক দিলীপ নিজেও। বললেন প্রধানমন্ত্রীর (Prime Minister) সভায় এত কম লোক! আমরা মিছিল মিটিং করলে তো এর চেয়ে বেশি লোক হয়। প্রধানমন্ত্রীর সভায় যে ৫ হাজার লোক হবে তাতো ভাবাই যায়না। দর্শকদের ছবি দেখছিলাম সব গল্প করছে। সেই জোশটাই নেই। এভাবে হয় নাকি?

আরও পড়ুন: পদ্মবিভীষণ! দেশের প্রয়াত অর্থমন্ত্রীকে চরম অশ্রদ্ধা বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রার

২৬-এ কিছু আশা দেখছেন? দিলীপের জবাব খুব খারাপ, খুব খারাপ। লড়াইটা হল ২১এর আসন ধরে রাখার লড়াই। সেটাই এখন দূর-অস্ত লাগছে। দিলীপ বুঝিয়ে দিয়েছেন এই বিজেপিকে নিয়ে মোটেই কোন স্বপ্ন দেখছেন না কর্মী সমর্থকেরা।

–

–

–

–

–

–
