মাতঙ্গিনী হাজরা (Matangini Hazra) ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের মহান বিপ্লবী নেত্রী। ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ২৯ সেপ্টেম্বর সেই সময়ের মেদিনীপুর জেলার তমলুক থানার সামনে ব্রিটিশ ভারতীয় পুলিশের গুলিতে তিনি শহিদ হয়েছিলেন। সকলের কাছে তিনি ‘গান্ধীবুড়ি’ নামে পরিচিত ছিলেন। তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন-ওয়াংচুকের গ্রেফতারিতে ফুঁসে উঠলেন স্ত্রী! বিতর্কসভায় মুখোমুখি বসার চ্যালেঞ্জ কেন্দ্রকে

এক্স হ্যান্ডেলে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন,”শহিদ মাতঙ্গিনী হাজরার (Matangini Hazra) প্রয়াণ দিবসে, অসীম সাহসের প্রতিমূর্তি এই স্বাধীনতা সংগ্রামীকে জানাই আমার অন্তরের শ্রদ্ধা ও প্রণাম। তাঁর আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলা ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামে এদেশের পথিকৃৎ। আর বাংলা ছিল স্বাধীনতা আন্দোলনের পীঠস্থান যেখানে মাতঙ্গিনী হাজরার মতো অগণিত অগ্নিকন্যা-অগ্নিপুত্রদের তেজে, বীরত্বে সর্বশক্তিমান বিদেশী সাম্রাজ্যে কাঁপন ধরে গিয়েছিল।
আমি আনন্দিত, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের আলিনান গ্রামে তাঁর বসতবাটির পাশেই আমাদের সরকার এই মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর একটি মূর্তি স্থাপন করেছে এবং তাঁর জীবন ও ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে তাঁর অবদান নিয়ে একটি সংগ্রহশালা করেছে। আমিই ২০২২ সালে এই সংগ্রহশালাটি উদ্বোধন করেছিলাম। এই মিউজিয়ামে তাঁর ব্যবহৃত নানান ব্যক্তিগত জিনিসপত্রও প্রদর্শিত হচ্ছে। অনেক মানুষ এখন এই মিউজিয়ামটি দেখতে আসেন।
আমাদের আলিপুর মিউজিয়ামেও আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে শহিদ মাতঙ্গিনী হাজরাকে স্মরণ করেছি।”

শহিদ মাতঙ্গিনী হাজরার প্রয়াণ দিবসে, অসীম সাহসের প্রতিমূর্তি এই স্বাধীনতা সংগ্রামীকে জানাই আমার অন্তরের শ্রদ্ধা ও প্রণাম। তাঁর আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলা ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামে এদেশের পথিকৃৎ। আর বাংলা ছিল স্বাধীনতা আন্দোলনের…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 29, 2025
_

_

_

_

_

_
