২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকেই উত্তপ্ত বাংলাদেশ। সোমবার বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Seikh Hasina) ফাঁসির সাজা ঘোষণার পর থেকেই ফের নতুন উত্তেজনা ছড়িয়েছে বাংলাদেশ জুড়ে। সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই রাস্তায় নেমেছেন আওয়ামি লিগের সমর্থকরা।

হাসিনার (Seikh Hasina) সাজা ঘোষণার পরই যে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে পারে সেই বিষয়ে সতর্ক ছিল ইউনূস সরকার। কিন্ত তাতেও অশান্তি এড়াল গেল না।নিষেধ অমান্য করেই পথে নেমেছে উন্মত্ত জনতা সোমবার রাত থেকেই থানা লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে, ছোড়া হয়েছে ককটেল বোমা। আহত হয়েছেন অন্তত তিনজন পুলিশকর্মী। সংঘর্ষে দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর, যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এই ঘটনার বিষয়ে কোনও কিছু জানানো হয়নি।

পদ্মাপারে অশান্তির আগুন, শাটডাউনের ডাক দিয়েছে আওয়ামি লিগের সমর্থকরা। অন্যদিকে ঢাকার একাধিক প্রধান সড়কে নেমে প্রতিবাদে শামিল হন প্রচুর সংখ্যায় মানুষ। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে পুলিশ।

হাসিনার রায়দান ঘিরে গোটা বাংলাদেশে কড়া নিরাপত্তা মোতায়েন করা হয়েছিল। বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্র গুলি চালানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল পুলিশকে।

অন্যদিকে, খালেদা জিয়ার দলের সমর্থকরাও পথে নেমেছেন। বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের বাড়ির সামনে ব্যাপক জমাযেত হয়েছে। সেনা নামিয়েছে সরকার।

–

–

–

–



