দাঁড়িপাল্লার মাধ্যমে আমাদের তিনি বোঝাতে চেয়েছেন এই পাল্লার দুই দিকে দুই রকম জিনিস দিয়ে জীবনে স্থিরতা বা ভারসাম্য আনা সম্ভব। আর সেগুলি হল কর্ম বা আপনার কাজ এবং অন্যটি হল কাজের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান।

অর্থাৎ, কাজ করেই গেলাম জ্ঞানার্জন করলাম না তাতে জীবনে ভারসাম্য আসবে না। আবার কাজ কম করলে জ্ঞান ভারী হয়ে পড়বে, তেমনি জ্ঞান কম হলে কাজ ভারী হয়ে পড়বে। এইদিক দিয়েও জীবনে ভারসাম্য আসবে না। তাই জীবনে ভারসাম্য আনতে গেলে কাজ এবং জ্ঞানের মধ্যে ভারসাম্য নিয়ে আসতে হবে। তাই তিনি এমন একজন দেবতা যিনি এই কাজ এবং জ্ঞানের মধ্যে ভারসাম্য আনতে পেরেছেন। তাই তার হাতে আমরা দাঁড়িপাল্লা দেখতে পাই।
