বাবুলের চুল টানা সেই দেবাঞ্জনের হয়ে এবার নাটক শুরু

ছেলে চিন্তিত। বাবা মা উদ্বিগ্ন। মা ক্যান্সার পেশেন্ট। বাড়ি বর্ধমান। ছেলে দূরে থাকে। তার নামে তার ছবি দিয়ে প্রচার চলছে। আহা রে! কী হবে ঐটুকু ছেলের। ক্ষতি হবে না তো!

কুম্ভীরাশ্রু শুরু।

ছেলে কে?
ছেলে দেবাঞ্জন বল্লভ। বাবা বর্ধমানের স্কুলের শিক্ষক। মা অসুস্থ।

ছেলে কী করেছে?
ছবিতে দেখা যাচ্ছে যাদবপুরে বাবুল সুপ্রিয়র চুল ধরে টানছে।

ছেলে এখন ঢোঁক গিলে কী বলছে? সে ওটা করে নি। বাবুল মারতে গেছিলেন। তাই স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

প্রশ্ন হল ছেলে ওখানে ছিল কেন?
এই দেবাঞ্জন ছেলেটি সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র।
তাহলে সে যাদবপুরে কী করছিল বাবুলের সামনে? কেন বাবুলকে ঢুকতে বাধা দিয়েছে? কেন বাবুলের সামনে লাফাচ্ছিল? কেন হাত চালিয়েছে?

এখন ছবিতে ছয়লাপ। পরিচয় প্রকাশিত। তারপর সহানুভূতির নাকিকান্না?

এইসব বহিরাগত জমায়েত হয়ে অসভ্যতা করবে আর তার জেরে রাজনীতির বিতর্কে নাজেহাল হবে মানুষ?

এই বেয়াদপি বরদাস্ত করা উচিত না। তাহলে বারবার হবে।

যারা অসভ্যতা শুরু করেছে, বাবুলকে বাধা দিয়েছে, গায়ে হাত দিয়েছে; ব্যবস্থা নিক প্রশাসন।

আর সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাদবপুরে গিয়ে এইসব কীর্তি? কড়া ব্যবস্থা নিক পুলিশ।

এই বেয়াদপি বরদাস্ত হলে আর রাজনীতি দিয়ে আড়াল হলে কিছু অশান্তির বীজ পোঁতাই থাকবে।

Previous articleবিধায়ক সুখবিলাস বর্মার নতুন গানের অ্যালবাম
Next articleBreaking # রাজীবের সন্ধানে উত্তরপ্রদেশে সিবিআই