শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় ভাইফোঁটার দিন “দিদি”র কাছে যাওয়ায় চূড়ান্ত বেসামাল বিজেপি। বিশেষ করে রিক্রুটাররা, যাঁরা বিজেপির মসিহা সেজে তৃণমূল থেকে লোক আনছেন। যাঁরা শোভনবরণের সময় মঞ্চ আলো করে বসেছিলেন। দিলীপ ঘোষ মুখে নরম প্রতিক্রিয়া দিলেও দিল্লির নেতাদের কাছে এই বহিরাগত নিয়ে মাতামাতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন। তাঁর মতে এসব করতে গিয়ে আখেরে বিজেপির ক্ষতি হচ্ছে। আদি বিজেপি নেতারা বেদম চটেছেন শোভনের উপর। তবে তাতে শোভনের বয়েই গেল। তিনি যা করেছেন, ভেবেচিন্তেই করেছেন।
