যারা বাবরি মসজিদ ভাঙল, তাদের কি শাস্তি? প্রশ্ন সিপিআইএমের

অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ নির্মাণ নয়, এই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে দেশে বিভেদের রাজনীতি করাই ছিল কিছু রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য। শনিবার, অযোধ্যা মামলার রায়ে সেই প্রচেষ্টার সমাপ্তি হল। এই মন্তব্য করলেন সিপিআইএম নেতা মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, দেশে খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান বিভিন্ন বিষয়ে প্রচুর সমস্যা আছে। এবার সেসব দিকে নজর দেওয়া উচিত। একইসঙ্গে তিনি প্রশ্ন করেন, বাবরি মসজিদের যারা ভাঙল তাদের বিষয়ে আদালত কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সেটাও স্পষ্ট করতে হবে।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার রায়কে স্বাগত জানিয়ে আরেক সিপিআইএম নেতা শমীক লাহিড়ী সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, 1992-এর ডিসেম্বর মাসে বাবরি মসজিদের মতো একটি ঐতিহাসিক সৌধ যারা ভাঙলো, তাদের বিষয় কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আদালত? শনিবারের রায়ে তাদের জন্য কোনও শাস্তির ঘোষণা কেন হল না তাই নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। তবে, মন্দির বা মসজিদ নির্মাণের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি শমীক লাহিড়ী।

Previous articleথ্রিলার সাহিত্যিক তুলে আনার অভিনব প্রয়াস দেব সাহিত্য কুটীরের
Next articleঠিকঠাক রায়, বলছেন পুরাতত্ত্ব কর্তা