কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসে তোপ দেগে রাজ্যপাল বলেছেন,” সেনেট বৈঠকে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়। আমি আসব বলি। এই সময়টা শুধু এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য রেখেছিলাম। হঠাৎ বার্তা পাঠানো হয় অনিবার্য কারণে বৈঠক স্থগিত। আমি উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারকে ডেকে পাঠাই। উপাচার্য আসেন নি। তাঁকে শিক্ষা বিভাগ থেকে বারণ করা হয়েছে বলে জানলাম। বিভাগের তো একজন মন্ত্রী আছেন ! এভাবে বারণ হয় না কি? আমি আচার্য। তারপর খবর পাঠালাম আমি আসব। ঘুরে দেখব। এলাম। দেখি কেউ স্বাগত জানালেন না। উপাচার্য নেই। ঘর বন্ধ। চাবি নাকি উপাচার্যের কাছেই থাকে। আমার অনুরোধে কর্মীরা চা খাওয়ালেন। ভেবেছিলাম অনেকের সঙ্গে দেখা হবে, আলাপ হবে। তাই সেনেট বৈঠকের আমন্ত্রণ নিয়েছিলাম। কিন্তু এরা যা করলেন!”
- Advertisement -
Latest article
‘যোগ্য’ চাকুরিজীবীদের আবার দিতে হবে পরীক্ষা! দিশাহারা শিক্ষকরা
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ২৬ হাজার স্কুল শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। প্রায় ৩০০ পাতার রায় নিয়ে এখনও অনেক জায়গায় ধোঁয়াশা রয়ে গিয়েছে। তারই...
দ্বিতীয় দফায় রাজ্যের তিন কেন্দ্রে নির্বাচন, একনজরে প্রার্থীদের খুঁটিনাটি
আগামী ২৬ শে এপ্রিল রাজ্যে দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। এই দফায় রাজ্যে তিনটি লোকসভা কেন্দ্র যেমন বালুরঘাট, দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জে ভোটগ্রহণ...
শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হলেও অসুবিধা হবে না ভোট পরিচালনায়, জানাল কমিশন
নিয়োগ মামলায় ভোটকর্মী হিসাবে নিযুক্ত শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হলেও ভোট পরিচালনায় কোনও অসুবিধা হবে না বলে নির্বাচন কমিশন মনে করছে। রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী...