বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট LIVE

বিধানসভা ভোটের আগে অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট ।
আমাদের দেশ এখন চরম দুরবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।

আজ গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে ।

গণতন্ত্রের মাপকাঠিতে পৃথিবীতে ভারতের স্থান নেমেছে।

উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে চক্রান্ত চলছে।

ভারতের অর্থনীতি আজ বিপন্ন।

কৃষক বন্ধুরা আজ বিপন্ন।

বিগত বছরে সর্বনিম্ন জিডিপি দেশের।
রাজ্যের জিডিপির হার দেশের সেরা।

রাজ্যের ১০.৪% জিডিপি, ভারতের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

কোথায় গেল কেন্দ্রের আচ্ছে দিনের স্লোগান।

ক্ষুদ্র শিল্পে বাংলা এখন প্রথম স্থানে।

বাংলায় 22 হাজার 266 কোটি টাকা বিনিয়োগ।

বড় শিল্পে ৮.৪৫ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়িত।

বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে।

গৃহ নির্মাণে আজ আমরা প্রথম।

ক্ষুদ্র শিল্পে বাংলা এখন প্রথম।

স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে নিখরচায় স্বাস্থ্য পরিষেবা পড়ছেন মানুষ।

দেশে ৪৫ বছরে রেকর্ড বেকারত্ব।

বাংলায় বেকারত্ব ৪০ শতাংশ কমেছে।

কন্যা সন্তানদের মধ্যে বাল্যবিবাহ কমেছে।

সবুজশ্রী, কন্যাশ্রী, কৃষক বন্ধু প্রকল্পে মানুষ উপকৃত হয়েছে।

১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে আমরা প্রথম।

গুড গভর্নেন্স এর মাধ্যমে সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে সরকার।

রাজ্য এখন দেশে মডেল।

গৃহনির্মাণ রাস্তা নির্মাণে রাজ্য প্রথম।

তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে, এর জন্য ৩০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ।

চা শিল্পে আগামী দুই অর্থবর্ষে কৃষি ও আয়কর মকুব।

23টি জেলা অফিসে সহায়তা কেন্দ্র।

আদিবাসীদের জন্য বার্ধক্য ভাতা।

সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার জন্য কলকাতা, শিলিগুড়ি ও দুর্গাপুরে তিনটি প্রশিক্ষণকেন্দ্র।

সিভিল সার্ভিসে উৎসাহ দেওয়ার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

গরিবদের বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য নতুন প্রকল্প।

এই প্রকল্পে 500 কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

প্রকল্পের নাম চা সুন্দরী।

মোটর ভেহিকেলস-এর সব জরিমানা মকুব করা হয়েছে।

অসংগঠিত শ্রমিক পরিবারের জন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প করা হয়েছে।

বকেয়া কর আদায়ের জন্য নয়া প্রস্তাব।

চাবাগান গুলিতে কৃষি আয়কর সম্পূর্ণ মকুব।

মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য একাধিক ফার্স্ট ট্র‍্যাক কোর্টের প্রস্তাব।

৯০ দিনের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করা।

দরিদ্রসীমার নীচে থাকা ব্যক্তিদের ত্রৈমাসিক বিদ্যুতের খরচ হিসাবে ৭৫ ইউনিট ছাড় দেওয়া হবে।

তাঁদের বিদ্যুত্‍‌ চার্জ সম্পূর্ণ মকুব করার প্রস্তাব ।

১৩ লক্ষ মানুষ এর ফলে উপকৃত হবেন।

এই প্রকল্পটিকে ‘হাসির আলো’ নাম দেওয়া হয়েছে।

 

Previous articleচাকরি ও পদোন্নতিতে সংরক্ষণ মৌলিক অধিকার নয়: সুপ্রিম কোর্ট
Next articleআশিতে আসিল টম ও জেরি