লালগ্রহে পা বাঙালি মেয়ের! মঙ্গল না ‘অমঙ্গল’?

আকাশ দেখতে অনেকেরই ভালো লাগে। রাতের আকাশে তারা দেখে অনেকটা সময় কাটিয়ে দেন অনেকে। পৃথিবীর বুকে আকাশ দেখা অন্যরকম নেশা। কল্পনায় চলে যাওয়া যায় মহাশূন্যে। কিন্তু বাস্তবে পারে ক’জন? অরুণিমা পেরেছিল। নাসার গোপন অভিযানে সে ছুটে গিয়েছিল মঙ্গলগ্রহের দিকে। বাংলার প্রথম মেয়ে যে পাড়ি দিচ্ছিল লালগ্রহে। তেমনটাই জানিয়েছে নাসা। কিন্তু সত্যিই কি তাই? বাকিটা জানতে অবশ্যই আসতে হবে প্রেক্ষাগৃহে।


২৮ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাচ্ছে স্পেস ফিকশন ‘দিন রাত্রির গল্প’। যেখানে দর্শকের জন্য থাকছে একাধিক চমক। শুধু মহাকাশ নয়। সিনেমায় তুলে ধরা হয়েছে মানুষের মনের গভীর গোপন অন্ধকারকেও। যে অন্ধকার বিপরীতে থাকা মানুষও বোধহয় বুঝে উঠতে পারে না। প্রবল বর্ষার রাতে এক মহিলা আশ্রয় নেন এক বাড়িতে। তবে সাধারণ বাড়ি যেমন হয়, মোটেই তেমন বাড়ি নয়। সবসময় কিছু একটা চলছে সেখানে। বাড়ির ভিতর অস্থিরতা। বাড়ির মালিকের ধারণা একটু মননিবেশ করলে সংযোগ স্থাপন করা যায় মৃতদের সাথেও। আর পৃথিবীর সবচেয়ে বড় খুনির নামও জানা যায় সেখানে।

কে তিনি? অন্ধকার বাড়ির রাত কেটে কি এসেছিল সূর্যের আলো? না কি প্রখর রোদেও দেখা যায় রাতের অন্ধকার? এই দিন রাত্রির দোলাচলকে নিয়েই পরিচালক প্রসেনজিৎ চৌধুরীর নতুন ছবি। ২৫তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নির্বাচিত হয় এই ছবিটি। পরিচালকের দাবি এটাই বাংলার প্রথম স্পেস ফিকশন। দর্শকদের নজর কাড়বেন রজতাভ দত্ত। যোগ্য সঙ্গতে প্রদীপ মুখোপাধ্যায়, রুমকি চট্টোপাধ্যায়, দেবেশ রায় চৌধুরী, সুপ্রীতি চৌধুরী, সৌরভ চক্রবর্তী, রায়তি ভট্টাচার্য। ফিল্মের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন শান্তনু দত্ত। মুহূর্তদের ক্যামেরাবন্দি করেছেন মৃন্ময় মণ্ডল। এই বসন্তে এক ঝলক মুক্তির হাওয়া নিয়ে আসতে চলেছে ‘দিন রাত্রির গল্প।’

Previous articleশাহিনবাগের পর জাফরাবাদ, ফের রাস্তা আটকে সিএএ-বিরোধী ধরনা
Next articleইয়েচুরি প্রার্থী হলে জিততে পারবেন ? কণাদ দাশগুপ্তর কলম