Thursday, August 28, 2025

এ রাজ্যে ‘গোলি মারো’ স্লোগানে একটুও আপত্তি নেই রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষের৷ এতে অন্যায়ের কিছুই দেখছেন না দিলীপবাবু৷ এই স্লোগানে তাঁর কোনও বিরোধিতাও নেই বলে জানিয়ে দিলেন তিনি।

রবিবার চৌরঙ্গির রাস্তায় অমিত শাহের সফরের প্রতিবাদ করছিলেন এক দল যুবক-যুবতী। শাহের সভার দিকে যাওয়ার পথে তাঁদের কাছে এসে ‘‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো, গোলি মারো সালোঁ কো!’’ বলে স্লোগান দিলেন একদল বিজেপি সমর্থক। শুধু এই
স্লোগানই নয়, বিজেপি সমর্থকরা একই সঙ্গে তোলেন, “‘কিসকো চাহিয়ে আজাদি? ফাড় দেঙ্গে আজাদি” স্লোগানও৷ নবান্নের শীর্ষ মহল থেকে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়, ‘গোলি মারো’ আওয়াজ যারা তুলেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। এই স্লোগানের প্রতিবাদে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে তৃণমূল, বাম কংগ্রেস-সহ বিশিষ্ট মহলের অনেকেই৷

বিজেপির রাজ্য সভাপতি যথারীতি ‘গোলি মারো’ স্লোগানের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এই স্লোগানের মধ্যে অন্যায় কিছুই খুঁজে পাননি দিলীপ ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, ‘‘কারা কলকাতায় ‘গোলি মারো’ স্লোগান দিয়েছেন, আমি জানি না। তবে আমার এতে কোনও বিরোধিতা নেই। আমিই তো বলেছিলাম, দেশের সম্পত্তি যারা নষ্ট করছে, তাদের গুলি করা উচিত। তবে কেউ ওই স্লোগান দিয়ে থাকলে তাঁদের ভাষাটা যেন ভদ্র হয়।’’

আরও পড়ুন-ইভেন্ট লঞ্চেই শৃঙ্খলা আর পেশাদারিত্বের নজির রাখলো অভিষেক-পিকে জুটি

Related articles

উন্মুক্ত শৌচমুক্ত ৯৪ পুরসভা, স্বচ্ছতার শংসাপত্র বাংলাকে

শহরাঞ্চলে আর খোলা শৌচের দৃশ্য নেই। পুরসভাগুলির উদ্যোগ এবং পুর দফতরের তদারকিতে উন্মুক্ত শৌচমুক্ত হয়েছে কলকাতা সহ রাজ্যের...

ফাঁকা কেন্দ্রগুলিতে দ্রুত ইআরও–এইআরও নিয়োগের নির্দেশ কমিশনের 

ফাঁকা পড়ে থাকা একাধিক বিধানসভা কেন্দ্রে দ্রুত ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (ইআরও) এবং অ্যাসিসটেন্ট ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (এইআরও) নিয়োগের...

নথিভুক্ত অথচ নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে তলব করল কমিশন 

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ফের সক্রিয় হল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। নথিভুক্ত হলেও কার্যত নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে...

সুখবর! পুজোর আগে পার্ট টাইম কর্মীদের বেতন বাড়াল রাজ্য 

পুজোর আগে রাজ্যের আংশিক সময়ের কর্মীদের জন্য বড় সুখবর দিল নবান্ন। বিভিন্ন দফতর ও সরকার অধীনস্থ সংস্থায় কর্মরত...
Exit mobile version