করোনা মোকাবিলায় মানুষ মানুষের জন্যই দাঁড়াচ্ছেন। যে যেমন ভাবে পারছেন এই বিপদের দিনে সহায়তা করে দিয়ে যাচ্ছেন।
◾লা মার্টিনিয়ারের ছাত্রী ৬ বছরের জয়শ্রী তাঁর পিগি ব্যাঙ্ক ভেঙে দাদু পরিমল দের হাতে টাকা তুলে দিয়ে বলেছে, ‘দিদিকে বলো এই টাকায় মাস্ক কিনে নিতে।’ দাদুর থেকে রোজ দু’টাকা নিয়ে পিগি ব্যাঙ্কে রাখত জয়শ্রী। ইচ্ছে ছিল পুতুল কেনার। কিন্তু এখন সে চায় বস্তির লোকজনকে মাস্ক দিতে।
◾বেলঘরিয়ার বাসিন্দা, জন্মান্ধ শিবানী ঘোষ৷ রেডিও ও জলসায় গান গেয়ে রোজগার করা টাকা থেকে ১ হাজার টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে পাঠিয়েছেন।
◾প্রাইভেট টিউশন করেই সংসার চালান নব পাল৷ সেই রোজগার থেকেই দিয়েছেন ২ হাজার টাকা৷
◾রাজ্য সরকারের কর্মী নীলাদ্রি রায়ের বাড়ির সামনে কিচেন গার্ডেন আছে। চৌবাচ্চায় কই, মাগুরের মতো মাছের চাষ করেন। আজ সেই সব্জি প্রতিবেশীকে এই আকালের সময় বিলিয়েছেন।
◾ব্যক্তিগত প্রয়াস ছাড়াও বিভিন্ন রকমের সংগঠন এবং সংস্থা এই বিপদের দিনে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে।