হটস্পট অর্থাৎ এলাকা ধরে ধরে কমপ্লিট লকডাউনের পথে যাচ্ছে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকার। এটাই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। কিন্তু যদি র্যাপিড স্যাম্পল টেস্টিংয়ের পথে না যাওয়া হয়, তাহলে হটস্পট-এর কোনও মূল্যই থাকবে না। সত্যি কথা বলতে কী আমার মনে হয়েছে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার দেশ এবং পৃথিবীর কাছে দেখানোর চেষ্টা করছে তারা করোনা প্রতিরোধে কতখানি সফল! সত্যি কথা বলতে কি যদি আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেশি হত তাহলে চিকিৎসক হিসেবে আমি বেশি স্বস্তিবোধ করতাম। কারণ, বোঝা যেত সরকার র্যাপিড টেস্টিং শুরু করছে। অথচ রাজ্যেই আমি দেখছি টেস্টিং সবেমাত্র দু’হাজার পেরিয়েছে। কেন্দ্র হোক বা রাজ্য সরকার দুই সরকারেরই পরীক্ষার ব্যাপারে অদ্ভুত একটা অনীহা। যা কিন্তু আমাদের সর্বনাশের পথে নিয়ে যেতে পারে। রাজস্থানের ভিলওয়াড়া অবশ্যই উদাহরণ। কিন্তু মনে রাখতে হবে, সদিচ্ছা দরকার। সেই কারণে র্যাপিড টেস্টিং কিট এখন ফার্স্ট প্রায়োরিটি হওয়া উচিত। হটস্পট এলাকায় ১০:১ বা ১০:২ রেশিওতে টেস্টিং করা দরকার। সেখানে পজেটিভ দেখলেই সোজা হাসপাতালে। ফলে একদিকে যেমন সংক্রমনের পরিধিটা বোঝা যাবে, ঠিক সেইরকম চিকিৎসার ব্যাপ্তিটাও সকলের মাথায় থাকবে।
- Advertisement -
Latest article
জনগণকে ভয় দেখিয়ে ভোট আদায় করছে বিজেপি, শিলচরের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ তৃণমূলের
শিলচর তৃনমূল কংগ্রেসের নির্বাচনী জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপিকে একহাত নিলেন তৃনমূলের যুবনেত্রী সায়নী ঘোষ (Sayoni Ghosh) ও তৃনমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সাগরিকা ঘোষ (Sagarika...
বিজেপিকে সমর্থনের জের! বিনয় তামাংকে টানা ৬ বছরের জন্য বহিষ্কার কংগ্রেসের
২৬ এপ্রিল শুক্রবার, দ্বিতীয় দফায় লোকসভা ভোট দার্জিলিঙে। এদিকে এদিন সকালেই দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তাকে সমর্থন জানিয়েছিলেন পাহাড় রাজনীতির "গিরগিটি" বলে...
সুফল মিলল হাতে কলমে! এআই ধরে দিল ভোট অফিসারকে
লোকসভা ভোটের নিরাপত্তা ও নজরদারির ব্যবস্থা জোরালো করতে এবারই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে নির্বাচন কমিশন। এই প্রথম ওই প্রযুক্তির সুফল...