রাজ্যে আচমকা ঢালাও ছাড়, আশঙ্কার সমালোচনায় বিরোধীরা

যখন করোনা হু হু করে বাড়ছে, তখন খানিকটা আচমকাই রাজ্য সরকার ১ জুন থেকে বেশ কিছু বিষয় চালুর কথা ঘোষণা করায় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

তৃণমূলের বক্তব্য, সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। কেন্দ্র যদি ট্রেনে গাদাগাদি করে লোক পাঠায়, তাহলে আর কী বাকি থাকে? নিয়ম মেনে সাবধানে সব চালু করতে হবে।

চিকিৎসক কুণাল সরকার বলেন,” ধর্মস্থান এখনই না খুললে ভালো হত। কারণ সর্বোচ্চ একসঙ্গে দশজন প্রবেশের নিয়ম কতটা মানা যাবে, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।”

সিপিআইএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন,” খোলার হলে আগে বিধানসভা খুলুন। মানুষকে গিনিপিগ বানাচ্ছেন কেন? হঠাৎ করে এইভাবে সব খোলা এখন বিপজ্জনক। ধর্মস্থান কোন্ জরুরি পরিষেবার মধ্যে পড়ছে?”

অধ্যাপক বিশ্বনাথ চক্রবর্তী বলেন,” কলকাতাসহ বাংলায় করোনা বাড়ছে। হঠাৎ সব আসনে যাত্রী নিয়ে বাস চলার নির্দেশ কেন? এমন কী পরিস্থিতির উন্নতি হল যে আচমকা এত ছাড়?”

কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র বলেন,” কোনো পরিকল্পনা ছাড়া স্রেফ দায়িত্ব এড়াতে আচমকা ঢালাও ছাড় দিয়ে মানুষকে বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়া হল।”

Previous articleসুমির কমিউনিটি কিচেনে সাহায্য চিকিৎসক উজ্জ্বল আচার্যের
Next articleকেন্দ্রের সিদ্ধান্তের জের, করোনা সংক্রমণ বেড়েছে ১০৫.৫ শতাংশ