তিন দিন পরেই বিদায় নেবে করোনা! সূর্যগ্রহণের পরেই মিলবে মুক্তি, দাবি পরমাণু বিজ্ঞানীর

হতে পারে সুখবর!

নভেল করোনাভাইরাসের দাপট কমার তুলনায় বেড়েই চলেছে ক্রমশ। তবে এরই মধ্যে এক বিস্ময়কর তথ্য দাবি করলেন পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ কে. সুন্দর। তাঁর দাবি ২১ জুন বলয়গ্রাস পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের পরই পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নেবে মারণ ভাইরাস কোভিড।

তাহলে প্রতিষেধকের আর প্রয়োজন নেই? আর অপেক্ষা করতে হবে মাত্র তিন দিন। ব্যাস। তার পরেই আবার আগের মত সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে? সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে সাধারণ মানুষ? বিশ্বের অন্যান্য বিজ্ঞানীরাও তার কথা শুনে চমকে গিয়েছেন।

কী জানাচ্ছেন পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ কে. সুন্দর?

তাঁর দাবি, আগামী ২১ জুন সূর্যগ্রহণের পর থেকে পৃথিবী থেকে ধীরে-ধীরে কমে যাবে করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাস কোনও ভাবেই রাসায়নিক পরীক্ষাগারে তৈরি হয়নি। এটি একটি মহাজাগতিক ঘটনা। মহাকাশ থেকে ক্ষতিকর তেজস্বীরশ্মি বিকরণের ফলে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে এই ভাইরাসের সৃষ্টি। এদিকে গত বছর ২৬ ডিসেম্বরের পর থেকে করোনার উৎপত্তিস্থল চিনে এই ভাইরাসের উপদ্রব বাড়তে থাকে। সেই ২৬ ডিসেম্বর দিনটিতেও সূর্যগ্রহণ ছিলো। ফলে আগামী ২১ জুন পরবর্তী সূর্যগ্রহণের পর এই ভাইরাসের প্রকোপ কমতে শুরু করবে। তিনি আরও জানান, সূর্যগ্রহণের পরে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে নানানরকম ক্ষতিকর উপাদানের সৃষ্টি হয়। যেহেতু সূর্যগ্রহণের কারণে বায়ুমণ্ডল এবং ওজোন স্তরের রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে। ফলে সেই সময় ওজোন স্তর ভেদ করে নানারকম ক্ষতিকর জিনিস পৃথিবীতে প্রবেশ করে। এরফলে নানারকম অচেনা রোগব্যাধির সৃষ্টি হয়। ঠিক একই ভাবে প্রাকৃতিক ভাবেই এই করোনাভাইরাসের উৎপত্তি। যা কালের নিয়মে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাবে। তিনি আরও দাবি করেন, শুধু তাই নয়,সূর্যগ্রহণের সময় বায়ো নিউক্লিয়ার ইন্টার অ্যাকশন বিভিন্ন ভাইরাস জন্মের অন্যতম কারণ। আর এই স্তরকে বলা হয় ডি লেভেল। ফলে আগামী ২১ জুন সূর্যের বলয়গ্রাস পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হবে। সেই দিনও বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটবে। আর তারপর থেকেই পৃথিবী থেকে ক্রমশ কমে যাবে করোনার দাপট।

তার এমন দাবি শুনে এই মারণ ভাইরাস পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়ার দিন গুনছে মানুষ।

Previous articleভারত-চিন দু’দেশকেই সংযত থাকার অনুরোধ রাষ্ট্রপুঞ্জের
Next articleবুদ্ধদেব ভট্টাচার্য-এর বাড়ির কাছে সাফাইকর্মীর দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য