আনন্দবাজারকে টপকে যাওয়ার পরিস্থিতিতে বর্তমান

সংবাদপত্রের ইতিহাসে একটি নতুন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার বাতাবরণ স্পষ্ট। তাতে বর্তমান অতি সুবিধেজনক জায়গায় চলে যাচ্ছে।

1) পাঠকসংখ্যার দিক থেকে আনন্দবাজারকে ছাড়াতে চলেছে বর্তমান। একটি রিডারশিপ সমীক্ষায় ইতিমধ্যেই তা স্পষ্ট। ফলে এক নম্বরের সিংহাসনের স্বীকৃতির দিকে এগোচ্ছে একদা দুনম্বর। এবং তা দ্রুতগতিতে। আনন্দবাজার বহু ক্ষেত্রে তার পাঠক ধরে রাখতেও পারছে না।

2) বিজ্ঞাপনজনিত আয়ের দিক থেকেও সুবিধে পাচ্ছে বর্তমান। তাদের বিজ্ঞাপন বাড়ছে। আনন্দবাজারকে রেট কমানোর চাপের মুখে পড়তে হচ্ছে। আনন্দবাজারের বেশ কিছু বিজ্ঞাপন বর্তমান টেনে নেওয়ার পরিস্থিতি প্রবলতর হচ্ছে।

3) আর্থিক কারণে আনন্দবাজারের ভেতরে কর্মীসঙ্কট প্রবল। ছাঁটাই, বেতনসংকোচ চলছে। একটা তীব্র অনিশ্চয়তা কাজ করেছে। কিন্তু বর্তমানে সেটা নেই। তাঁরা কোনো ছাঁটাইতে যাচ্ছে না। সূত্রের খবর, অন্যতম শীর্ষকর্তা অভিজিৎ ভট্টাচার্য বলেছেন,” বাঁচিমরি সব একসঙ্গে হবে।” ফলে বর্তমানের টিম স্পিরিট অটুট আছে।

এহেন পরিস্থিতিতে এবিপি সূত্রের খবর, আনন্দবাজার এবং টেলিগ্রাফে ব্যয় কমাতে আরও কিছু কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে কর্তৃপক্ষ।

Previous articleব্রেকফাস্ট নিউজ
Next articleমাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বেশকিছু স্কলারশিপের সুলুক সন্ধান