প্রতি বছর শ্রাবণ মাস জুড়েই শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বর- তিল ধারণের জায়গা থাকত না।ভিড় উপচে পড়ত তারকেশ্বর মন্দিরে। শেওড়াফুলি থেকে জল নিয়ে লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থী তারকেশ্বর রওনা দিতেন। শেওড়াফুলির গঙ্গার ঘাট হয়ে যাওয়ার ফলে এই এলাকায় ছোটো বড় বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ী এই একটা মাসে ভালোই ব্যবসা করতেন।
কিন্তু এবছর সংক্রমণের গ্রাসে শ্রাবণীমেলা। ইতিমধ্যেই
সরকার থেকে বাতিল হয়েছে সেটা। ফলে দেখা নেই কোনও জলযাত্রীর। আর তার জেরেই মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের।
একেই দীর্ঘদিন লকডাউন এবং তারপরে সরকারি বিধিনিষেধে বিক্রি বাটা প্রায় বন্ধ। এই পরিস্থিতিতে মেলা থাকলে অন্তত কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারতেন বলে মত দোকানদারদের। কিন্তু সেটাও না থাকায় আগামী দিনে কী করে সংসার চালাবেন তা নিয়ে চিন্তায় তাঁরা।