আনন্দপুরকাণ্ড: মুখোমুখি বসিয়ে জেরা নির্যাতিতা-অভিযুক্তকে

আনন্দপুরকাণ্ডে কেস ক্লোজ করেও ক্লোজ হচ্ছে না। একটা খটকা এখনও রয়েছে তদন্তকারীদের মধ্যে। তা হলো নির্যাতিতা তরুণীর বয়ানে একের পর এক অসঙ্গতি। আর তা ঘিরে চরম বিভ্রান্তি। যা এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি তদন্তকারীরা। এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। কেন তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করলেন তরুণী? উত্তর খুঁজতে ধৃত অভিষেক পান্ডেকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হয় বলে জানা যাচ্ছে সূত্র মারফৎ। তার আগে অভিযুক্ত অভিষেক পাণ্ডেকে নিয়ে ফের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করেন তদন্তকারীরা।

এদিকে তদন্তে উঠে এসেছে আরও এক নতুন তথ্য। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত অভিষেকের অ্যাকাউন্টে ১২ হাজার টাকা ছিল। ঘটনার পরদিন পর্যন্ত মুকুন্দপুরের একটি গেস্ট হাউসে লুকিয়ে ছিল অভিষেক। প্রথম দিন ওই হোটেলের জন্য ১২০০ টাকা খরচ করে। পরে মুকুন্দপুর এলাকা থেকে ১০ হাজার টাকা তোলে। তারপরই ট্যাক্সি ধরে উত্তর কলকাতাতে চলে যায় অভিষেক।

তদন্তে গতি আনতে এদিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম এবং ডিসি। নিজে হাসপাতালে গিয়ে নীলাঞ্জনার সঙ্গে কথা বলেন ডিসি ই’ডি। লালবাজারের কর্তাদের পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লালবাজার সায়েন্টিফিক উইং। গোটা এলাকার নকশা তুলেছেন তদন্তকারীরা।

অন্যদিকে, আলিপুর আদালতে উদ্ধারকারী মহিলার স্বামীর গোপন জবানবন্দি নেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- স্বাস্থ্য-রেশন থেকে কৃষি, ডেরেকের তথ্য বাণে বিদ্ধ নাড্ডা

Previous articleস্বাস্থ্য-রেশন থেকে কৃষি, ডেরেকের তথ্য বাণে বিদ্ধ নাড্ডা
Next articleনিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে আর মসজিদ নির্মাণ নয় : হাসিনা