অবশেষে হার মানল যোগী প্রশাসন। সব ব্যারিকেড তুলে নিয়ে হাথরাসের নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হলো সংবাদমাধ্যমকে। আর মিডিয়ার মুখোমুখি হয়েই অকালে ‘খুন’ হওয়া তরুণীর মা বললেন, আমরা কিছু চাই না। চাই ইন্সাফ, বিচার। নৃশংসভাবে আমার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। আবার কার মেয়ের সঙ্গে এরকম হবে কে জানে! দলিত বলেই কি আমাদের বিরুদ্ধে এমন কাজ করা হলো?

শুধু তাই নয়, বিস্ফোরক অভিযোগ নির্যাতিতার পরিবারের। তাঁদের অভিযোগ, মামলা তুলতে গ্রামেরই একাংশ চাপ দিয়ে যাচ্ছে। কখনও কখনও তা হুমকিও দেওয়া হয়েছে বাল্মীকি পরিবারকে। নিহত নির্যাতিতার ভাইয়ের অভিযোগ, এই ক’দিনে সব প্রমান নষ্ট করেছে। যাতে ওই চারজনই যে দোষী তার তথ্য না মেলে। আর নতুন এসপি কাজে যোগ দিয়েই বললেন, দোষীদের খুঁজে বের করে শাস্তি দেওয়াই প্রাথমিক কাজ। চাপে পড়ে যোগী প্রশাসন কতখানি বেকায়দায়, তা এ সিদ্ধান্তই প্রমাণ করছে।

আরও পড়ুন-হাথরাস : মুখ্যমন্ত্রীর মিছিল, প্রতিবাদে সামিল বাম ছাত্র-যুব ও কংগ্রেস
