Sunday, November 9, 2025

এখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারির জন্য নিয়ন্ত্রক নয়, জানাল কেন্দ্র

Date:

সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারির জন্য এখনই কোনও রেগুলেটর নিয়োগের পরিকল্পনা নেই কেন্দ্রের। লোকসভায় এক লিখিত প্রশ্নোত্তরে একথা সাফ জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া অপব্যবহার নিয়ে বেশকিছু অভিযোগ উঠেছিল। পাশাপাশি সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস, বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যকলাপ, মহিলাদের সম্মানহানি ইত্যাদি নানারকম মিথ্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল সোশ্যাল মিডিয়ার বিরুদ্ধে। এক্ষেত্রে তথ্য ও প্রযুক্তি আইন(Information and Tecnology act,2000) লাগু হবে। এই আইনে বেআইনি, মিথ্যাচার বা প্রভাবিত করা যায় এমন কিছু সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট  ৯৮৪৯ URLs/accounts/web-pages ব্লক করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ।

রবিশঙ্কর প্রসাদ এদিন আরও জানান, প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলি এই নজরদারি রেখে চলেছে। যখনই এই ধরণের কোনও অভিযোগ আসে বা নিজেরা এমন কোনও আপত্তিকর ও অপরাধমূলক বিষয় পায়, যেটা কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছে, সেটা তাঁরা নিজে থেকেই রিম্যুভ করে দেন।
তাঁর মতে, বর্তমান সরকার সংবিধানে মৌলিক অধিকারের আর্টিকেল ১৯(১) মান্যতা দিয়ে মানুষের বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। বিশেষত সন্ত্রাসবাদ, হিংসা, দ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতা এবং মহিলাদের সম্মান নষ্ট হয় এমন কোনও বিষয় যেন কোনওভাবেই প্রাধান্য না পায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেই বিষয়টি সবসময় নজর রাখা হচ্ছে।

Related articles

‘ভূত বিড়াল’ কি শুধুই কল্পনার কাহিনী? বাস্তবে কোথায় দেখা গেল চাঁদনি রাতের বিড়াল

কালো নয়। ডোরা কাটাও নয়। বন বিড়াল। তবে সাদা। দেখা যায় শুধুই চাঁদনি রাতে। মানুষের থেকে ভূতের সঙ্গেই...

ইডেনে ব্যাটিংয়ে জোর দিতে চান গম্ভীর! ভাবনায় দুই কিপার

চলতি সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ খেলতে নামছে ভারত। ইডেনের প্রথম ম্যাচে ভারতীয় দলের প্রথম একাদশ কেমন...

SIR আতঙ্কে সন্তানকে নিয়ে বিষ খেলেন মা! পরিবারের পাশে তৃণমূল

নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে, না নেই। রাজ্যজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সেই আতঙ্ক ক্রমশ স্পষ্ট। বিহারের উদাহরণ...

জাত-পাতের ভাগ করে রাজনীতিকরা! জাতিভেদ তুলে দিতে সরব মোহন ভাগবত

ভারতে রাজনৈতিক কারণে জাত-পাত নিয়ম বর্তমান। এবার সরব আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। আদতে দেশের রাজনীতিতে মানুষের সমান অধিকার...
Exit mobile version