অযথা কুৎসা: আইন মেনেই ভবানীপুরের দিন ঘোষণা, উদাহরণ বহু

৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুরে উপনির্বাচন ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই জলঘোলা শুরু করেছে বিজেপি (Bjp)। সঙ্গে অন্য বিরোধীরা থাকলেও, বেশি মাত্রায় সরব গেরুয়া শিবিরই। কিন্তু নির্বাচনী ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে এই পুরো বিষয়টাই হয়েছে আইন মোতাবেক।

১৯৯১: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিংহ রাও
১৯৯৬: এইচ ডি দেবগৌড়া
১৯৮৭: মুখ্যমন্ত্রী বংশীলাল
১৯৯৩: বিজয় ভাস্কর রেড্ডি
১৯৯৭: রাবড়ি দেবী
১৯৯৯: অশোক গেহলট

তাঁদের সময়ও উপনির্বাচন ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন। ফলে ভবানীপুর (Bhawanipur) নতুন কোনো বিষয় নয়। এটা আইনত হওয়ার কথা। এই নিয়ে বিরোধিতা রাজনৈতিক অপপ্রচার ছাড়া আর কিছু নয়। ছমাসের মধ্যে উপনির্বাচন অধিকারের মধ্যে পড়ে। বরং এর জন্য এতবার বলতে হল কেন? আর বাকি আসনগুলিতেও কেন দিন ঘোষণা হল না? এখন এই নিয়েই প্রশ্ন ওঠা উচিত। মুখ্যমন্ত্রীর জন্য বাড়তি সুযোগ কেউ কাউকে দিচ্ছে না বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের।

আরও পড়ুন- বিশ্বভারতী-কাণ্ড: উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে পথে নামল TMCP

advt 19

 

Previous articleদলবদলে একের পর এক চমক এসসি ইস্টবেঙ্গলের, সই করলেন নাওরেম, অঙ্কিত
Next articleভবানীপুরে মমতা নামক বাঘের মুখে ঠেলে দলেরই যাঁদের “রাজনৈতিক হত্যা” চাইছে বিজেপি