Tuesday, August 26, 2025

Visva Bharati University:আদালতে ভর্ৎসনার মুখে বিশ্বভারতীর উপাচার্য, দ্রুত হস্টেল খোলার নির্দেশ

Date:

মুখ পুড়ল বিশ্বভারতীর উপাচার্যর। অবিলম্বে হস্টেল খোলার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বিশ্বভারতীর উপাচার্যের উদ্দেশে ভর্ৎসনার সুরে বলেন, ‘আপনি প্রশাসক, সব সমস্যাতেই পা ছুঁড়ে কাঁদলে হবে না’।

আরও পড়ুন:তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কী বলছেন তিনি?

মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ২ প্রতিনিধি ও ২ জন কনস্টেবল। আদালতের তরফে তালা ভেঙে হস্টেল সচল করার নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি পরীক্ষার নির্ঘন্ট অনুযায়ী পড়ুয়াদের ঘর বরাদ্দ করতে হবে বলে নির্দেশ দেয় আদালত । এদিন বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বলেন,  ‘যত দ্রুত সম্ভব হস্টেলের সমস্ত ঘর খোলার ব্যবস্থা করতে হবে।’


হস্টেল খোলা সহ তিন দফা দাবিতে লাগাতার ছাত্র আন্দোলন চলছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। অচলাবস্থা কাটাতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সোমবারই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বীরভূম পুলিশ সুপারকে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। পরবর্তী শুনানিতে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকারও নির্দেশ দেওয়া হয় তাঁকে। এদিকে পড়ুয়াদের আন্দোলনের জেরে সোমবারও উত্তেজনা ছড়ায় ক্যাম্পাসে।আদালতে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তোলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যার ভিত্তিতে সোমবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থা নির্দেশ দেন, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের দফতরগুলি তালাবন্ধ রেখে পঠনপাঠনে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে কি না, তা জানিয়ে রিপোর্ট দিতে হবে বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠীকে। এরপরই মঙ্গলবার শুনানি হয়।

Related articles

বাকস্বাধীনতাকে রক্ষাকবচ করে কনটেন্টের নামে ‘স্বেচ্ছাচারিতা’ নয়, রায় শীর্ষ আদালতের

ভিউ বাড়াতে ইউটিউবে (You Tube) অশালীন, নিষিদ্ধ কনটেন্টে না সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, এবার থেকে...

যেমন ইচ্ছে জল ছাড়ছে ডিভিসি, ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী

লাগাতার বৃষ্টিতে নদীগুলি বিপদসীমায় বইছে। নিচু জায়গাগুলি ভেসে গিয়েছে জলে। এর মধ্যে ডিভিসি(DVC) জল ছেড়ে আরও বিপদে ফেলার...

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির তালিকা দেওয়ার নির্দেশ জেলাশাসকদের

বন্যায়(Flood) যে সমস্ত বাড়ি ভেসে যাচ্ছে তার তালিকা তৈরি করে মুখ্যসচিবের(Chief Secratory) কাছে দেওয়ার জন্য জেলাশাসকদের নির্দেশ দিলেন...

১৯ হাজার কোটি ব্যয়ে ৯১ কোটি শ্রম দিবস

কেন্দ্র বঞ্চনা করে। বাংলা করে উন্নয়ন। একশো দিনের কাজে বাংলার বকেয়া দেয়নি কেন্দ্র। তারপরই কেন্দ্রের তোয়াক্কা না করে...
Exit mobile version