Jhalda Incident: তপন কান্দু খুনে প্রত্যক্ষদর্শীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, ঝালদায় চাঞ্চল্য

বুধবার সকালে ঝালদার বৈষ্ণব পাড়া এলাকা থেকে তপন কান্দুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলে পরিচিত নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ

কংগ্রেসের ডাকা বনধ, পথ অবরোধ, বিক্ষোভ, অবস্থানের মধ্যেই পুরুলিয়ার ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। বুধবার সকালে নিজের ঘর থেকে নিরঞ্জন বৈষ্ণব নামে ওই প্রত্যক্ষদর্শীর দেহ উদ্ধার হয়। তাঁর ঘর থেকে সুইসাইড নোটও উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুন:Petrol Diesel Price Hike: ১৬ দিনে ১৪ বার! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধিতে পকেটে টান মধ্যবিত্তর

নিহত কাউন্সিলর তপন কান্দুর খুনের ঘটনার পর তদন্তের স্বার্থে খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জনকে একাধিকবার তলব করে পুলিশ। যে সুইসাইড নোটটি পাওয়া গিয়েছে তাতে লেখা রয়েছে, ‘যেদিন থেকে তপনের হত্যা হয় সে দিন থেকে আমি মানসিক অবসাদে ভুগছি। যে দৃশ্যটি দেখেছি, তা মাথা থেকে কোনও রকমে বের হচ্ছে না। ফলে রাতে ঘুম হচ্ছে না… তার উপর পুলিশের বারবার ডাক।’ এই সবকিছু মিলিয়েই যে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সেফাল তা স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে ওই সুইসাইড নোটে। বলা হয়েছে, ‘আমি জীবনে থানার চৌকাঠ পার করিনি। এই আমি আর সহ্য করতে পারছি না। … সে জন্যই এই পথ বেছে নিলাম। এতে কারও কোনও প্ররোচনা নেই।’




জানা গিয়েছে, আজ বুধবার সকালে ঝালদার বৈষ্ণব পাড়া এলাকা থেকে তপন কান্দুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলে পরিচিত নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, তপন কান্দু খুনের ঘটনার সাক্ষী হিসেবে পুলিশের জেরায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন নিরঞ্জন বৈষ্ণব। তিনি ওই খুনের ঘটনার অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন বলেও দাবি পরিবারের।

Previous articlePetrol Diesel Price Hike: ১৬ দিনে ১৪ বার! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধিতে পকেটে টান মধ্যবিত্তর
Next articleRampurhat Case:আনারুলের নির্দেশেই বগটুইয়ে আগুন, দাবি সিবিআইয়ের