কেন ময়নাতদন্ত ছাড়াই শেষকৃত্য? খতিয়ে দেখা হচ্ছে: জানালেন পুলিশ সুপার

ধৃতের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ

হাঁসখালি কাণ্ডে কেন ময়নাতদন্ত ছাড়াই শেষকৃত্য হল? কেনই বা কিশোরীর পরিবার এতদিন পরে অভিযোগ দায়ের করলেন? সে বিষয় জানতে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানালেন রানাঘাট পুলিশ (Ranaghat Police) জেলার সুপার সায়ক দাস (Sayak Das)। সোমবার, সাংবাদিক বৈঠক করে তিনি বলেন, গণধর্ষণের মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনার সময় জন্মদিনের পার্টিতে কে কে ছিলেন, ঘটনায় কারা জড়িত সেটা জানতে ইতিমধ্যেই পাঁচজনের গোপন জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ধৃত মূল অভিযুক্ত সোহেল গোয়ালির (Sohel Goyali) মোবাইল ফোনটি। একইসঙ্গে কিশোরীর মোবাইলটিও বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

ঘটনার দিন অভিযুক্তের বাড়ি ফাঁকা ছিল। সেখানে ওই কিশোরী মদ্যপান করেছিল। ধৃত জেরায় সে কথা স্বীকার করেছেন বলে জানান পুলিশ সুপার। তদন্তের জন্য কিছু নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। কিশোরীর পরিবার কেন এত পরে অভিযোগ জানাল? কেন ময়নাতদন্ত ছাড়াই শেষকৃত্য করা হল? এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সায়ক দাস।

এদিকে, এদিন ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সোহেলকে রানাঘাট মহকুমা আদালতে তোলা হলে তার ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

আরও পড়ুন- এবার মাসুদ আজহারের ভাইকে সন্ত্রাসবাদী তকমা দিল ভারত

Previous articleএবার মাসুদ আজহারের ভাইকে সন্ত্রাসবাদী তকমা দিল ভারত
Next articleMukul Roy: মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ বহালের ইস্যুতে অধ্যক্ষকে যা পরামর্শ দিল হাইকোর্ট