ঘরের পেছনেই খেলছিল। মা বারবার সতর্ক করেছিল। কিন্তু তাতে কর্ণপাত করেনি। শেষে খেলতে খেলতে পা হড়কে ৮০ ফুট গভীর কুয়োতে পড়ে যায় ১১ বছরের কিশোর। এরপর শুরু হয় উদ্ধারকাজ। ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তীশগড়ের জঞ্জগির চম্পা জেলায়।
আরও পড়ুন:জুলাই মাস থেকেই ৭৫ মাইক্রনের নীচের প্লাস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ
মূক ও বধির কিশোরটিকে উদ্ধারে নামানো হয় সেনাবাহিনী ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। কিন্তু ২ দিন কেটে যাওয়ার পরও উদ্ধার করা না গেলে নামানো হয় রোবট। এরপরই উদ্ধার হয় কিশোরটি।
ছত্তীশগড় প্রশাসন তরফের খবর, ৮০ ফুট গভীর কুয়োর ৬০ ফুটে আটকে ছিল ছেলেটি। ৫০০-র বেশি কর্মী রাহুলকে কুয়ো থেকে তোলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় শুরু হয় উদ্ধারকাজ। ১০৪ ঘণ্টা ধরে উদ্ধারকাজ চলার পর মঙ্গলবার রাতে অক্ষত অবস্থায় কুয়ো থেকে তুলে আনা হয়েছে রাহুলকে। কোনও বাচ্চা কুয়োতে পড়ে যাওয়ার পর তাকে তুলে আনার ঘটনা নতুন নয়, তবে রাহুলের ঘটনা নজির গড়ল।
আরও পড়ুন:শুভেন্দু অধিকারীকে হাওড়ায় যেতে মানা পুলিশের