সাঁতার শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে বিস্ফোরক অভিযোগ মায়ের, বন্ধ সুইমিং ক্লাব

হাওড়ার রামরাজাতলায় (Howrah Ramrajatala) সাঁতার শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন তার মা। অভিযোগ, সাঁতার শেখার সময় প্রশিক্ষক ছিলেন না। একসঙ্গে পুলে নামে কমপক্ষে ৩৫ জন সাঁতারু। প্রশিক্ষক ছাড়াই কোনও একজন বিদীপ্ত ঘোষ (Bidipto Ghosh) নামে ওই ৯ বছরের বালককে গভীর জলে নিয়ে যান। কিন্তু সুইমিং ক্লাবে (Swimming Club) কোনও সিসি ক্যমেরা না থাকায় এখনও বিষয়টি স্পষ্ট নয়।


আরও পড়ুন:মণিপুর ধসে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, ধ্বংসস্তূপের নীচে এখনও অনেকের আটকে থাকার আশঙ্কা

একাধিক অভিযোগ উঠছে রামরাজাতলার ওই সুইমিং ক্লাবের বিরুদ্ধে।
• পুলের গভীরতা কোথাও ৭, কোথাও ৬ ফুট
• ভাগ করা ছিল না
• আলাদা বেবিপুল নেই
• সিসি ক্যামেরা নেই


এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে চ্যাটার্জিহাট থানার পুলিশ (Police)। ঘটনার পর থেকেই সুইমিং ক্লাবটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।


পরিবার সূত্রে দাবি, এবছর এপ্রিল মাসে ভর্তি হয় বিদীপ্ত। শুক্রবার, ঘটনার সময় প্রশিক্ষক ছিলেন না। তিনি পৌঁছন দুর্ঘটনার অনেক পরে। সংজ্ঞাহীন অবস্থায় বিদীপ্তকে পাড়ে নিয়ে গিয়ে, তার পেট থেকে প্রচুর জল বের করা হয়। পরে, হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। নজরদারির অভাবই ছেলের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের। যদিও, গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশিক্ষকের দাবি, অসুস্থতার কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে।


Previous articleমণিপুর ধসে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, ধ্বংসস্তূপের নীচে এখনও অনেকের আটকে থাকার আশঙ্কা
Next articleসীমান্ত পেরিয়ে অঝোরে কাঁদছে পাক শিশু, বাবার হাতে তুলে দিল মানবিক বিএসএফ