অনুব্রতকে জেরা করতে ফের আসানসোল সংশোধনাগারে সিবিআই

গরু পাচার-কাণ্ড নিয়ে একাধিক প্রশ্নের উত্তর জানতে তাঁরা অনুব্রতকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন। সিবিআই আধিকারিকদের হাতে কিছু নথিও দেখা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, সিবিআই আধিকারিকরা অনুব্রতকে জেরা করার জন্য, সম্পত্তির উৎস-সহ নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করে এনেছেন ওই নথিতে।

গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে অনুব্রত মণ্ডলকে জেরা করতে ফের আসানসোল সংশোধনাগারে গেলেন সিবিআই আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার সকালে সংশোধনাগারে পৌঁছন সিবিআই আধিকারিকরা। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বার শুধু কেষ্টকেই জেরা করা হবে।বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার সামান্য পরে সিবিআইয়ের দুই আধিকারিক সুশান্ত ভট্টাচার্য এবং স্বরূপ দে আসানসোল সংশোধনাগারে পৌঁছন।

সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গরু পাচার-কাণ্ড নিয়ে একাধিক প্রশ্নের উত্তর জানতে তাঁরা অনুব্রতকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন। সিবিআই আধিকারিকদের হাতে কিছু নথিও দেখা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, সিবিআই আধিকারিকরা অনুব্রতকে জেরা করার জন্য, সম্পত্তির উৎস-সহ নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করে এনেছেন ওই নথিতে।

সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গরু পাচার-কাণ্ডের তদন্তে নেমে অনুব্রতের মেয়ে এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের নামে বহু সম্পত্তির হদিস পাওয়া গিয়েছে। সেই সম্পত্তির উৎস জানতে তৎপর তদন্তকারী সংস্থা।এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর অনুব্রত এবং তাঁর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে সংশোধনাগারে গিয়ে জেরা করেন সিবিআই আধিকারিকরা।

সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন অনুব্রতকে ২০টি প্রশ্ন করা হয়। পাশাপাশি, সায়গলকেও প্রায় ১৪টি প্রশ্ন করেন গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, অনুব্রত এবং সায়গলের যে সব সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে, তা নিয়েই করা হয় ওই প্রশ্নগুলি। এর আগে কয়লা-কাণ্ডে ধৃত আট ইসিএল কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আসানসোল সংশোধনাগারে যায় সিবিআইয়ের তিন সদস্যের একটি দল। সিবিআই আধিকারিক উমেশ কুমার ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন।সিবিআই আধিকারিকরা রীতিমতো নথি দেখিয়ে অনুব্রতর কাছে এই বিপুল সম্পত্তির উৎস জানতে চাইছেন।

Previous articleটি-২০ বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম‍্যাচের সব টিকিট শেষ, জানাল আইসিসি
Next articleবিধানসভায় তুমুল হইহট্টগোল বিজেপির, বাইরে শাসক-বিরোধী পোস্টার যুদ্ধ