ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কাটিয়ে বঙ্গে রোদ ঝলমলে সকাল

আলোর উৎসবের মাঝে স্বস্তির খবর শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। আজ, মঙ্গলবার থেকেই পুরোপুরি দুর্যোগ কেটে যাবে বঙ্গে। এদিন সকাল থেকে রোদ ঝলমলে দিন

মিলে গিয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস। আশঙ্কা সত্যি করে সোমবার, কালীপুজোর দিন সকাল থেকে কোথাও হালকা, কোথাও মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় কার্যত ভেস্তে গেল দীপাবলির আনন্দ। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে আলোর উৎসবে পড়ল জল।

আরও পড়ুন:ওপার বাংলায় দাপট দেখাচ্ছে ‘সিত্রাং’, এখনও পর্যন্ত মৃ*ত ৯

কালীপুজোর দিন সকাল থেকে প্রতিকূল পরিবেশের কারণে উৎসবের আনন্দে ভাটা পড়ে। কলকাতার দক্ষিণে লেক কালীবাড়ি, করুণাময়ী কালীবাড়ি থেকে উত্তরের ঠনঠনিয়া বা দক্ষিণেশ্বর—সব জায়গায় ভক্তদের সমাগম থাকলেও উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়নি। তুলনায় কালীঘাটে ভক্ত সমাগম কিছুটা বেশি হয়েছিল।

সাইক্লোন সিত্রাং বেশি রাতের দিকে আছড়ে পড়ে বাংলাদেশ উপকূলে। তার আগে সোমবার সকাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলির পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ অংশে দুর্যোগ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। সঙ্গী ছিল হিমেল হাওয়া। কিন্তু ভারী বা অতিভারী বৃষ্টি সেভাবে হয়নি।

অন্যদিকে, আলোর উৎসবের মাঝে স্বস্তির খবর শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। আজ, মঙ্গলবার থেকেই পুরোপুরি দুর্যোগ কেটে যাবে বঙ্গে। এদিন সকাল থেকে রোদ ঝলমলে দিন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে যে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল, সোমবার রাতের মধ্যেই তা থেমে গিয়েছে। সঙ্গে হালকা শীতের আমেজ।

Previous articleওপার বাংলায় দাপট দেখাচ্ছে ‘সিত্রাং’, এখনও পর্যন্ত মৃ*ত ৯
Next articleনিয়ন্ত্রণে বানতলার বিধ্বংসী আগুন, সকালে কুলিংয়ের কাজ শেষ হতেই ফিরল স্বস্তি