৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর পুরীর সমুদ্রসৈকতে তরুণীর কালচে মৃতদেহ উদ্ধার!অপহরণের পর ধর্ষ*ণের অভিযোগ

পুরীর হোটেলে তরুণীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ উঠল। সমুদ্রসৈকত থেকে অন্তর্বাস পরা অবস্থায় ওই তরুণীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারের সময় তাঁর মুখ কালচে বর্ণের ছিল। পাশাপাশি তাঁর আঙুল ক্ষতবিক্ষত ছিল বলে পুলিশ সূত্রের খবর। ধর্ষণের পরই খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও পুলিশের দাবি, সমুদ্রের জলে ডুবেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:নাবালিকাকে অপরহরণ, ধর্ষ*ণ এবং খু*নে ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত ৩ আসামিকে বেকসুর খালাস দিল শীর্ষ আদালত

তরুণীর পরিবারের তরফে জানা গেছে, গত ২৩ ডিসেম্বর থেকেই ওই তরুণী নিখোঁজ ছিলেন। পরে ২৪ নভেম্বর পুরীর পেন্থাকাটা এলাকায় একটি সমুদ্রসৈকত থকে এই তরুণীর দেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁদের দাবি, হোটেলের বাইরে জামাকাপড় শুকোতে দেওয়া ছিল। তা আনার জন্য গত ২৩ তারিখ হোটেলের বাইরে গিয়েছিলেন। তারপরই আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।

মৃতদেহ উদ্ধারের পর তরুণীর বাবার অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ের মুখ যাতে চিহ্নিত করা না যায়, তাই তাঁর মুখে অ্যাসিড ঢালা হয়েছে। কানের দুল, সোনার নাকছাবি দেখে তরুণীর দেহ চিহ্নিত করেন তাঁর বাবা।

তবে পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, সমুদ্রে তলিয়ে গিয়েছিলেন তরুণী। দীর্ঘক্ষণ সমুদ্রের জলে থাকায় তরুণীর মুখ কালচে রঙের হয়ে যেতে পারে। আঙুলগুলি বিকৃত করার যুক্তি হিসাবে পুলিশের দাবি, কোনও সামুদ্রিক প্রাণী হয়তো সেগুলি খেয়ে নিয়েছে।

Previous articleBreakfast Sports: ব্রেকফাস্ট স্পোর্টস
Next articleবিরাটিতে ভোররাতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু বাবা ও ছেলের, গুরুতর আহত ১