পূর্ব মেদিনীপুরে বাধিয়া এবং পিঠে পুলি উৎসবে আপ্লুত কুণাল গান গাইলেন

এক সময়ে পৌষসংক্রান্তির দিন বাঙালির হেঁশেল ম-ম করত পিঠেপুলি আর পায়েসের গন্ধে।

পৌষ মাস মানেই বাঙালির পিঠে-উৎসবের মাস। শহর থেকে গ্রাম— এই উৎসব চলে সর্বত্র। এক সময়ে পৌষসংক্রান্তির দিন বাঙালির হেঁশেল ম-ম করত পিঠেপুলি আর পায়েসের গন্ধে। পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে বাধিয়া গ্রামে শুরু হয়েছে পিঠে পুলি উৎসব। কী নেই সেখানে। মুগেরপুলি, ভাজাপুলি, দুধপুলি, চন্দ্রপুলি আর সেদ্ধপুলি। অন্য ধরনের পিঠে বলতে, পাটিসাপটা, গোকুলপিঠে, পোস্তর পিঠে, নারকেল পিঠে, সরুচাকলি, গড়গড়া, পাতসিজা ইত্যাদি। মঙ্গলবার সন্ধেতে সেখানে উপস্থিত হন কুণাল ঘোষ,সুপ্রকাশ গিরি। বেশ কিছু দোকান ঘুরে দেখেন । তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল বলেন, এখানে মেলার পরিবেশ । কোন সরকার পেট্রোল, ডিজেল ,কেরোসিন, সারের দাম বাড়াচ্ছে সেটা আপনাদের জানা । আর কারা কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডার, স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা দিচ্ছে সেটাও জানা। তাই নিজেদের অধিকার বজায় রাখতে একজনকেই ভরসা করুন। তিনি নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেলা মানে শুধু আনন্দ নয় , নতুন নতুন প্রোডাক্ট, রোজগার, অর্থনৈতিক উন্নয়ন।বক্তব্য রাখার পর অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা আব্দুল খালেক কাজির অনুরোধে পরপর দুটি গানও গাইলেন কুণাল। সব মিলিয়ে বাধিয়া উৎসব ও পিঠে পুলি মেলায় উপস্থিত থাকতে পেরে রীতিমতো আপ্লুত কুণাল।

Previous articleশহিদ প্রণামে জনতার ঢল, বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়ার শপথ নন্দীগ্রামের
Next articleফের বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর ছোড়ার অভিযোগ! মালদহের পর এবার নিউ জলপাইগুড়িতে