গুয়াহাটি থেকে গোটা উত্তর-পূর্ব চালাচ্ছেন একজন, মেঘালয়ে মমতার নিশানায় হিমন্ত বিশ্বশর্মা

মেঘালয়ের সভায় একাধিক ইস্যুতে কেন্দ্রের বিজেপি ও এনডিপির বিরুদ্ধে এভাবেই সরব হলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি নাম না করে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে নিশানা করলেন মমতা

আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি ৬০টি আসন বিশিষ্ট মেঘালয়ের বিধানসভা নির্বাচন। এবার উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যকে পাখির চোখ করেছে বাংলার শাসক দল তৃণমূল। পাহাড়ি এই রাজ্যে বর্তমানে প্রধান বিরোধী দল তৃণমূল। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বহুবার মেঘালয়ে গিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি করেছেন।

এবার শুধু অভিষেক নয়, খোদ দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মেঘালয়ে। আজ, বুধবার মেঘালয়ের উত্তর গারের একটি ঐতিহাসিক সভা করেন তৃণমূল নেত্রী। সেখান থেকে একাধিক ইস্যুতে কেন্দ্রের বিজেপি ও এনডিপির বিরুদ্ধে এভাবেই সরব হলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি নাম না করে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে নিশানা করলেন মমতা।

নাম না করে অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “মুকুল সাংমা-সহ অন্যান্য বিধায়করা যখন আমার বাড়ি গিয়েছিল তখন খুব খুশি হয়েছিলাম। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি সম্পর্কে আমি নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখি। কিন্তু আমাকে বলুন, গুয়াহাটি থেকে কেন একজন ডি ফ্যাক্টো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করবেন? তিনি গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতকে চালনা করবেন? সীমানা বিবাদ মেটানো হবে না কেন? এখানে বহু জায়গায় এখনও বিদ্যুৎ পর্যন্ত নেই। আমি বলতে চাই, তৃণমূল কংগ্রেস একমাত্র দল যারা এখানে একটা ভালো সরকার দিতে পারে। আমরা বাংলার মহিলাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিয়েছি, ছাত্রদের স্মার্ট ফোন, স্কুল ড্রেস ফ্রিতে দিয়েছি।”

 

Previous articleরাজধানীর ছায়া বেঙ্গালুরুতে, বৃদ্ধকে এক কিলোমিটার ছেঁচড়ে নিয়ে গেল বাইক
Next articleগায়িকাকে ধ*র্ষণের অভিযোগ, ধৃত পা*নশা*লার ব্য়ান্ড মাস্টার