Friday, August 22, 2025

নির্ধারিত সময়ের আগেই দিল্লিতে ইডির দফতরে কলকাতার ধাবার মালিক মনজিৎ!

Date:

Share post:

নির্ধারিত সময়ের আগেই দিল্লিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে হাজিরা দিলেন কলকাতার ধাবার মালিক মনজিৎ সিংহ গ্রেওয়াল। বুধবার সকাল সাড়ে দশটার মধ্যে আয়কর এবং জমি সংক্রান্ত সমস্ত নথি নিয়ে ইডির সদর দফতরে পৌঁছে যান তিনি। কলকাতার বালিগঞ্জ থেকে নগদ উদ্ধারের ঘটনায় মনোজিৎ-কে তলব করে ইডি। সময় ছিল সকাল এগারোটা। তাঁর আধঘণ্টা আগেই নির্দিষ্ট নথি নিয়ে পৌঁছে যান মনজিৎ।

আরও পড়ুন:বালিগঞ্জে নির্মাণকারী সংস্থায় হানা ইডির, উদ্ধার ১ কোটি টাকার বেশি

গত ৯ ফেব্রুয়ারি বালিগঞ্জে একটি বেসরকারি সংস্থা ‘গজরাজ গ্রুপে’র কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ১ কোটিরও বেশি নগদ উদ্ধার করে ইডি। ইডি সূত্রে দাবি, সেই সংস্থার সঙ্গে মনজিৎ-এর যোগসূত্র রয়েছে। তাই তাঁকে দিল্লিতে সদর দফতরে তলব করা হয়। সেই অনুযায়ী বুধবার হাজিরা দেন মনজিৎ। কেন্দ্রীয় এজেন্সির কাছে জমা দেওয়ার জন্য গত তিন থেকে পাঁচ বছরের আয়কর রিটার্ন, বিনিয়োগ এবং অতিথিশালার জমি সংক্রান্ত তথ্য এবং নথিও সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন তিনি। ইডির দফতরে ঢোকার মুখে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মনজিৎ জানান, তিনি সমস্ত নথি নিয়ে এসেছেন।পাশাপাশি তিনি এও জানান, গজরাজের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ নেই।
তবে, নির্ধারিত সময়ের আগেই পৌঁছনোর জন্য ইডি অফিসের রিসেপশনে মনজিৎকে বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। তার পর তাঁকে অফিসের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়।

 

 

spot_img

Related articles

মোদিজি আসুন বাংলার উন্নয়ন দেখে যান: কটাক্ষ চন্দ্রিমার

“ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে আবার আসতে শুরু করেছেন। এবার থেমে থাকুন দাদা।“ নাম না করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কড়া...

স্বপ্নভঙ্গ নয়, মুক্তির লড়াই: জাতীয় স্তরের রেফারি হলেন গোপীবল্লভপুরের মনি খিলাড়ি

এ গল্প কোনো স্বপ্নভঙ্গের নয়, বরং শৃঙ্খল ভাঙার গল্প। কনকনে শীতের রাতে বাড়ি থেকে পালিয়ে নিজের বিয়ে ভেঙে...

হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করুন: বাঁকুড়া-বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে বার্তা অভিষেকের

ছাব্বিশের নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলাওয়াড়ি বৈঠক করছেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। শুক্রবার, বাঁকুড়া...

স্মৃতি-তাড়িত হতে দিন: মোদির মেট্রো উদ্বোধনের দিন সব মনে করালেন মুখ্যমন্ত্রী

রেলমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। নতুন রুট, লাইন, ট্রেন, স্টেশন, প্রকল্প, কর্মসংস্থান— কী দেননি! ইউপিএ...